পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একবিংশ অধ্যায় । &brQ কিনা সন্দেহ । শিবনাথের প্রতি লাবণ্যপ্রভার অসীম ভক্তি ও অনুরাগ ছিল। শিবনাথের জীবন-চরিত লিখিবেন। এরূপ তিনি ইচ্ছা করিয়াছিলেন। হায় । তার সে বাসনা পূর্ণ হইল না । শিবনাথ চলিয়া গেলেন, লাবণ্যপ্ৰভা ত্বরায় তঁর পদানুসরণ করিলেন। মৃত্যুর পূৰ্ব্বে রোগের সময় বলিতেন, “আমি যাচ্ছি, দেখছি না। আমার গুক আমায় ডাকছেন, ঐ যে শাস্ত্রী মহাশয় আমায় ডাকছেন।” শিবনাথ আর কাহাকেও ডাকিলেন না, লাবণ্য প্রভাকে ডাকিলেন, তিনি চলিয়া গেলেন ! ১৯০৭ সালের অক্টোবর মাসে রোগ হইতে মুক্ত হইয়া ভুবনেশ্বরে বায়ুপরিবর্তনের জন্য গমন করেন। ভুবনেশ্বরে খণ্ডগিরি, উদয়গিরির নিকটে ঠিার বৈবাহিক কটকের সুপ্ৰসিদ্ধ মধুসূদন রাও মহাশয়ের একখানি ক্ষুদ্র ফুটীর আছে, শিবনাথ এই স্থানটী অত্যন্ত ভালবাসিতেন, এখানে সাধনাশ্রম প্রতিষ্ঠা করিবেন। এমন लझअ७ ऊँiद्र शु6य छिल । ১৯০৮ এবং ১৯০৯, উপযুপরি দুই বৎসর দাৰ্জিলিং-এ বায়ু পরিবর্তনের জন্য গিয়াছিলেন। ১৯০৯ সালে মে মাস হইতে SNCFỳ<3 Rf3 offi'r fférfờR-43 Philosophers-Cottage-4 ছিলেন। দাৰ্জিলিং-এ থাকিতে তিনি সেখানকার স্থানীয় ব্ৰাহ্মসমাজে প্রতি রবিবার উপাসনা করিতেন। সেবার ২৭এ সেপ্টেম্বর রামমোহন রায়ের স্মরণার্থ সভায় বক্তৃতা করিয়াছিলেন । দাৰ্জিলিং-এ বসিয়াও শিবনাথ সেবাব্রত পালন করিতে ক্ষান্ত थांकन आई । ১৯১০ এবং ১৯১১ সালে কারসিয়ং গিয়াছিলেন সেখান হইতে, সৰ্ব্বদা দাৰ্জিলিং-এ আসিয়া স্থানীয় সমাজে উপাসনা করিতেন ।