পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাবিংশ অধ্যায়। RSSd প্ৰভু হে ! এমনি ভাবে দেহ মন প্ৰাণ এমনি সেবাতে দিয়ে, এমনি সাধনে, রত থাকি, এইরূপে প্ৰেম সুধাপান করি। তব, অবসানে বিশ্বাস নয়নে ওই সত্য জ্যোতি হেরি, সন্ধ্যা কি আসিবে ; জীবন তোমারি ক্রেগড়ে অস্তে লুকাইবে!” কবির প্রাণেব বাসনা ভগবান পূর্ণ করিয়াছিলেন, শিবনাথের रुविडांव्र ङिड्द्र उंब्र शाश्थानि कृष्ण उंठिषांप्छ दशे उ आज्ञ क्ट्रि নয় ; ধৰ্ম্মসদ্ধে বীর সেনাপতির অন্তিম ছবি কি আঁকিব। এত বড় কৰ্ম্মীর জীৰ্ণ দেহ যখন আর চলে না, মন তখনও সেবার জন্য ব্যাকুল ; প্রাণের আপশোষ আর মেটে না । শরীর দিন দিন ক্ষীণ দুৰ্বল হইয়া পড়িতে লাগিল, তার উপর বৎসরের মধ্যে দুই তিন বার করিয়া রক্তামাশয় ও জরে ভূগিতেন । ১৯১৭ সালের প্রথমেও ডায়েরি লিখিতেন, তার পরে কিছুলেখা পৰ্যন্ত তার পক্ষে কঠিন হইয়া পড়িল । তথাপি এমনই তার কৰ্ত্তন্যনিষ্ঠা যে সেই অবস্থায়ও কেহ তঁাকে পত্র লিখিলে নিজ হন্তে তার উত্তর দিতে চেষ্টা করিতেন। হস্তের মুক্তাক্ষর দিন দিন অস্পষ্ট হইয়া আসিস্তে লাগিল। শারীরিক দুর্বলতা এতদূর বাড়িয়া উঠিল যে, দুই পা চলিতে টলিয়া পড়িতেন, কিন্তু তবু বাহিরে বেড়াইতে যাইবােব জন্য ব্যাকুল হইতেন। তঁকে গৃহে ধরিয়া রাখা দুঃসাধ্য হইত। দৃষ্টিশক্তি, স্মৃতিশক্তি, সকল শক্তিই খৰ্ব্ব হইতে লাগিল। ১৯১৮ সালের মধ্যভাগে তাকে ২৬ নং বীন্ডন ষ্ট্রীটে আনা হয়, সেইখানে আসিয়াও হেদুয়ার বাগানে বেড়াইতে যাইতেন, এত দুর্বল হইয়াছিলেন যে, দুই পা হাটতেও