পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্বিংশ অধ্যায়। ORo তার হৃদয়ে বৰ্ত্তিয়াছিল। রামমোহন জ্ঞানী ছিলেন ভক্ত ছিলেন। না ; শিবনাথ ভক্ত হইলেন। মহর্ষি ভাবুক কবি ছিলেন, সংস্কারক ছিলেন না, বক্তা ছিলেন না ; শিবনাথ বক্তা হইলেন, সংস্কারক দলের অগ্ৰণী হইলেন । এক্ষেত্রে তিনি কেশবচন্দ্ৰকেও ছাড়াইয়া গেলেন । মহর্ষি চিহ্নধারী সন্ন্যাসের একান্ত বিরোধী ছিলেন । শিবনাথেরও কখনও ভক্তের সাজ পরিতে প্ৰবৃত্তি হয় নাই। মহর্ষি যেমন সহজ। সাধনের পক্ষপাতী ছিলেন-শিবনাথও তাহাই । তিনি প্ৰাণায়াম প্রভৃতি যোগের দিকে কখন যান নাই । মহাষি। যেমন বলিয়াছিলেন, “আমি কস্ত টাস্ত করি না ।” তেমনি শিবনাথও কখনও কস্ত টাস্ত করেন নাই । ব্ৰাহ্মসমাজের একদল লোক বরাবর বলিয়া আসিয়াছেন যে, শাস্ত্রী ধৰ্ম্মজীবনের গভীরতা কি জানেন, ধান ধারণা কখন করেন নাই ।” ধৰ্ম্মের শ্রেষ্ঠ আদর্শ যদি ভগবানের সহিত প্রেমযোগে যুক্ত থাকা হয়, তবে তঁার চাইতে বড় যোগী, বড় সাধক ব্ৰাহ্মসমাজে কয়জন ছিলেন ? ইংলেণ্ডে প্ৰবাসকালে তার ডায়েরি হইতে কিছু উদ্ধত করিয়া দিতেছি, পাঠকগণ একবার দেখুন, তার ধৰ্ম্মভাব কিরূপ ছিল । '८षांशंद्र शंडोब्रुङ ७ डख्रिश्र्द्र छेनृाना ७हे फूशेी आभांद्र দেশীয় ভাব। এই দুইটাকে একেবারে ভগ্ন হইতে দেওয়া উচিত নয়। কিন্তু এই দুইটীকে প্ৰধান হইতে দেওয়া কৰ্ত্তব্য নয়, তাতে মানবকে জগৎ হিতৈষণা হইতে দূরে লইয়া যাইবে। চারিদিকে দিন দিন সভ্যজগতের চিন্তা ও ভাবের যেরূপ বিকাশ দেখিতেছি। ধৰ্ম্মের প্রতি যেরূপ আক্রমণ ও বীতশ্রদ্ধা দেখিতেছি, মানব