পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থকত্রীর নিবেদন । আমার আজন্মের সাধ পূর্ণ হইল। যখন হইতে কলম ধরিতে শিখিয়াছি তখন হইতে আমার প্রাণের বাসনা যে পিতৃদেবের জীবনচরিত লিখিব। পিতা আমার যখন বিলাতে ছিলেন তখন তঁাকে এই কথা লিখি, তদুত্তরে তিনি লেখেন :- “তুমি তোমার এক পত্রে লিখিয়াছ যে তুমি আমার জীবনচরিত লিখিবে । ছিঃ! ছিঃ! এমন কাজ করিও না । তোমার- “ পিতার জীবনচরিত লিখিবার সময় এখনও হয় নাই। ঈশ্বরের সেবাতে আমার এই শ্মশ্র যখন শুভ্রবর্ণ হইয়া যাইবে, এই রসন । তার গুণগান করিতে করিতে যখন বাৰ্দ্ধক্যবশতঃ নিস্তেজ ও অসমর্থ হইয়া আসিবে, এ চক্ষু তার বিশ্বাসীদলের সুখ দেখিতে দেখিতে যখন নিস্তেজ ও অন্ধ হইয়া যাইবে, যখন আমি তোমার স্কন্ধে হাত দিয়া ব্ৰাহ্মসমাজের উপাসনাতে যাইব এবং এখন যাহারা জননীর গর্ভে আছে তারা আচাৰ্য্যের কাৰ্য্য করিবে সেই জীবনের সন্ধ্যাকাল পৰ্য্যন্ত যদি বাঁচিয়া থাকি । এবং তুমি মা যদি বাঁচিয়া থাক তবে তােমার বাবার সামান্য জীবনের বৃত্তান্ত লিখিবো। তোমার পিতার জীবনে জগদীশ্বরের | করুণা কিরূপ কাজ করিয়াছে তাহার সাক্ষ্য দিও। আমার , । আবার জীবনচরিত লেখা হইবে ভাবিলেও আমার লজ্জা হয়।” । অতএব ভগবান যখন তার অযোগ্য কন্যাকে বাঁচাইয়া রাখিয়াছেন। * তখন আমার আজীবনের বাসনা পূর্ণ করিলাম। अमि भिडांद्र औदनऽब्रिड लिथिएडछि उनिवां अनष्क डौड