পাতা:পথের সন্ধান - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একমাত্র উপায় ዓS মরিয়া হয়ে দাড়াতে হবে। “স্বরাজ” ব্যাপারটা যে কি তা এ পৰ্যন্ত কংগ্রেসের কৰ্ত্তারা স্পষ্ট করে’ বলেননি। এ রকম একটা অনির্দিষ্ট, অস্পষ্ট ব্যাপারের জন্যে জনসাধারণ যে বড় বেশী কষ্ট স্বীকার করতে রাজী হবে, তা মনে হয় না । তারা জানতে চাইবে যে স্বরাজ পেলে তাদের দুঃখ ঘুচুবে কি না। তাদের পেটের ভাত আর কোমরে যাতে কাপড় জোটে তার কোনো ব্যবস্থা হবে DD BDSS BD D BDB SDD BBS DDBuBBDB DDSDBDD BBBB BDBD নিতে রাজী হবে। আর তা যদি না হয় তা বাবুভায়ারা স্বরাজ পেলেন কি না-পেলেন তা তাদের বয়ে গেল । সারা ভারতবর্ষের কথা ছেড়ে দিয়ে সুধু বাংলাদেশের কথাই ধরা যাক । এখানকার শতকরা পচাত্তর জন চাষী ; সুতরাং এখানে দেশজোড়া সিভিল ডিসোবিডিয়েন্স আরম্ভ করতে গেলে সুধু স্বরাজের বাধা বুলি আওড়ালে চলবে না ; দেখতে হবে এই চাষীদের যথার্থ দুঃখ কি, আর কোন দুঃখ ঘোচাবার আশায় তারা প্ৰাণপণে লড়বে। সোজাসুজি দেখলে দেখতে পাওয়া যায় যে জমীদার যাচ্ছে। “বিজলী’তে শ্ৰীযুক্ত অতুলচন্দ্র গুপ্ত লিখেছেন, “বাংলা দেশের যা-কিছু ধন, তা মাটী চষে বাংলার চাষী প্রতি বৎসর উৎপন্ন করে। আমরা আর সবাই কিছু বদল দিয়ে বা না-দিয়ে তার ভাগ নিই। ভাগ-বাটােয়ারার পর যা অবশিষ্ট থাকে তাতে চাৰী দুবেলা পেটপুরে খেতে পায় না। এ অবস্থায় চাষের জমিতে