পথ-নির্দেশ একটা লোক আছি, না হ’লে সবাই নতুন—কেউ টিকতে পাবে না। যেমন মাসি, তেমনি মেসো, তেমনি ছেলে, তেমনি ঝি-বেী—বিধাতা-পুৰুষ যেন ফবমাস দিযে এদেব এক ছাচে ঢেলেছিলেন। আমাব নাকি বড় শক্ত প্রাণ, তাই এখনও টিকে আছি—অভয় ছোড়া আমাকেই একদিন তেডে মাতে এসেছিল—বাবুকে বলে, ও মলেই বাচা যায । হেমেব চোখেব মধ্যে আগুন জলিতে লাগিল, বলিল, আজ ষ্টিমাব কখন ফিলে বাবে জানিস্ ? মানদা বলিল, আব ঘণ্ট-খানেক পবেই ফিবে, তামি ঘাট থেকে জেনে এসেছি। তবে এতেই যাব। তুই গাভী ডেকে আন গে। তুমি যাবে দিদি ? আজ ত মুদিন নষ । বেশ দিন। দেবি কবিস্নে—গাড়ী ডেকে আন্! সেইদিন অপবাস্তু-বেলায ছেলেকে খাবাব দিযা ম৷ কাছে বসিযা আব দুইখানা লুচি খাইবাব জন্য পীড়াপীডি কবিতেছিলেন। তাহাব পাশ দিযাই তেতলায উঠিবাব সিডি। অপবিচিত হেমকে দেখিয বিম্মিত হইয়া মাসি প্রশ্ন কবিলেন, তুমি কে গা বাছ ? আমি বিদেশী, বলিযা হেম উপবে উঠিযা গেল। অভযু তাহাব রূপেব দিকে নেকড়ে বাঘেব মত চাহিয। রহিল। १२
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।