পাতা:পদ্মগন্ধা উপাখ্যান.pdf/১০২

গজগন্ধ উপাখ্যাঞ্জ । సికి কইন্স চঞ্চল | মনে মনে করে চিন্তা ঋষির তনয় । এৰে সে বেদীর পরে বলা যুক্তি নয়। ক্রমে ক্রমে ঘেসে গিয়ে বেণীর নিকটে। সাহসে করিয়ে ভর কয় অকপটে । রাজা ভিন্ন অন্য কেহ সক্ষম বিচারে । বসিতে বেদীর পরে পারে কি না পারে । শ্রবণ মাত্ৰেতে রাণী ভাবি মনে মনে । এক দৃষ্টে দৃষ্টিপাত করে নিবারণে। কেমন সোণার চক্ষে দেখা পরস্পরে। উভয়ে হলেন বন্দি নয়নের শরে । মনে মনে ছিল যত বিচারের ফাকি। ঔদাস্ত হেরিয়ে আস্ত হন কমলঅ’াখি । সুধাংশু বদনে বাক্য কছেন তখন। ধনে প্রয়োজন নাই বিচারের পণ । ক্ষত্রি শূদ্র বৈশ্ব দ্বিজ যে কেহ পারবে। অবশু বেদীর পরে আসিয়ে বসিবে । শ্রবণ মাত্ৰেতে আঞ্জা ঋষির নন্দন। বসিল বেদীর পরে আনন্দিত মন । প্রথমে বৈয়াকরণ জিজ্ঞাসেন রাণী । শ্রবণ মাত্রেতে জিন অপূর্ব বখানি । স্মৃতি সায়ত্ৰী নিগম আগম পুরাণ। প্রশ্নের উত্তর দেয় ঋষির সন্তান । বেদ শাস্ত্রে স্ত্রী জাতির অধিকার নাই। প্রথমেতে নিবারণ জিজ্ঞাসেন তাই। তর্ক শাস্ত্রে করে তক সতর্ক হইয়ে। বিতর্ক কfরতে কন্যা গেলেন হারিয়ে । দৃষ্টানলে প্রাণ জ্বলে ভুলিল বেদান্ত। টিকায় ঠিকায় ভুল কে করে সিদ্ধান্ত। আত্মতত্ব নিরূপণে ঘুচিল সংশয়। আত্মরূপী পরমাত্মা নিবারণ কয়। অভেদ ভাবিয়ে দেখ তুমি আর আমি.। কন্যা বলে হাfরলাম তুমি মম স্বাfম। মধ্যবৰ্ত্তি ভট্টাচাৰ্য আছিল মদন। ঘুচাইয়ে ট্রেন তিনি বিচারের পণ। অপর পণ্ডিত সবে হারি কয়ে দিল । বিবাহ বৃত্তান্ত বনমালী বিরচিল । বরের সহিত রাণীর ছদ্মবেশে পরিচয় । দীর্ঘ-ত্রিপদী ! बौह आपण ८atछ, यड शनौ षाः খেয়ে, বরেরে আর্মিল অন্তঃপুরে। হেরে রূপ মনোহর, কন্দৰ্প नtन्न काङद्र, धनञ भtनका vश्रल पूज़ । ज्ञा३८ङ ब्राबाद,