পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* তাছা নিবারণ করিবার কোন ক্ষমতা ছিল না । যখন । কোন বিষয়ের অত্যন্ত কষ্ট হইত তখন কেবল ক্ৰন্দন করিয়া মনের সেই দুৰ্ব্বিসহ দুঃখ প্রকাশ করিতাম । রোদনই বালক গণের স্বকার্য সাধনের একমাত্র উপায় । কিন্তু জননী বা অদ্য কেহ তাহাতে যদি জানিতে না 'পগরিতেন তাহা হইলে আর তাহার কোন প্রতিবিধান হইত না । নিদ্রায় অভিভূত হইয়ই অধিক সময় যাপন করিতাম । মায়ণজীবীর । অণয়ত্তে থাকিয়। অপরের ইচ্ছানুসারে নাচিয়া খেলিয়া থাকে, আমিও সেই প্রকার অন্ত্যের নিতান্ত অtয়ত্তাধীন হইয়া তাহার ইচ্ছানুসারে কখন নাচিতাম, কখন খেলিতাম, কখন ছসিতাম কখন বা কঁাদিতাম । এই রূপে শৈশব ও বাল্যকাল অতিবাহিত হইলে ক্রমে ঘোর যৌবনকাল আসিয়া উপস্থিত হইল । সঙ্গে সঙ্গে কাম, মত্তত, অভিমান, অহঙ্কার, মৎসর ও আত্মপৰ্য্যাপ্তি প্রভূতি বলবান শক্ৰগণ বদ্ধনোমুখ ছইয়। স্ব স্ব অভিমত পথে আগমণকে আকর্ষণ করিতে লাগিল । ক্রমে আমার ধৈর্য্যচ্যুতি হইতে লাগিল । কোন ক্রমেই তার হৃদয়বেগ সম্বরণ করিতে পারিলাম না । তখন একমাত্র ইতিদ্রয়সেবা ও বিষয়চর্চা বলবতী হইয়। উঠিল । যুবতী রমণীগণের ক্রীড়ায়গ হইয়া দিবানিশি কেবল তা ছাদেরই • মনোরঞ্জনে নিযুক্ত রছিলাম । যুবভীসঙ্গ ও বিষয়সেবাই পরমার্থ বলিয়া জ্ঞান করিতে লাগিলাম । কিন্তু সুথের পথ যে একেবারেই রুদ্ধ হইল অtহ। তখন জামার প্রতীতি হইল না । ক্রমে অস্ত্র খুঁ, অসম্ভোৰ, উদ্বেগ ও