পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/১০২

στη ζπί η تند. কাকুলত আসিয়া আমার হৃদয় অধিকার করিতে লাগিল । সুধের অন্বেষণে দিবfরাত্র ভ্রমণ করিয়াও কোথায় দেখিতে পাইলাম না । অন্তঃকরণ অকারণে হর্ষিত ও সন্তগু ও সহসা মত্ত ও স্তম্ভিত হইতে লাগিল । হায় ! কে জানিত যে মনুষ্যদেহ ধারণ করিলে এত কষ্ট, এত যন্ত্রণ। এত অসুখ ও এত বিপদ সহ করিতে হয় । যে যৌবনের সমাগমে তাহাকে চিরস্থ থময় ও সুখপ্রদ বলিয়া জ্ঞান ফরিয়াছিলাম সেই সুখের যৌবন পরিণামে যে এত অসুখের কারণ হইবে তাহা কে জানি ত ? যাহা হউক এ ক্ষণে বাদ্ধক্যকাল উপস্থিত । পুত্র-কলত্রব-স্কু-বান্ধবের সহিত আশা ও উৎসাহ তামাকে পরিত গণ করি না;ছ। এ ক্ষণে কে বল শোক সন্ত পই এ বৃদ্ধ জীবনের এ কৰ্ম্ম:ব্র সহচর । সু:খর আশা-একেবারে আমার অন্তর হইতে তিরোহিত হইয়াছে । ইহ জীবনে আ র কখন যে সুখের মুপ সন্দর্শন করিব তাহ। ভ্ৰমেও জ্ঞান করিনা। দিবানিণি দুঃখর শি ভোগ করিয়া নি তান্ত অবশ ও ভাবসন্ন হইয় পড়িয়ছি । ইছ জগতে এ ক :ণ কহfর ই বা আশ্রয় গ্রহণ করিব ? কেহই বা তা শ্রাদান করিবে ? আমি এক্ষণে সৰ্ব্বশক্তি হীন হইয়। জড়পদার্থের দ্যয় পতিত রছিয়াছি। হায়! কে জনিত যে পঞ্চাত্মকের সংসর্গে তা জীবন দারুণ কষ্ট ভোগ করিতে হইবে । কে জানিত যে আমাকে দারুণ মোছপাশে বদ্ধ রাখবার নিমিত্ত তাহারণ মন্ত্রণ করিয়। আমার সহিত মৈত্রী করিতে আসিয়াছিল ! যদি কোন সুত্রে জানিতে পারতাম যে প্রবঞ্চক পঞ্চাত্মকের সংসৰ্গী হইলে এইরূপ ভয়াবহ অধীনতা যোক্ত, বহন করিতে হুইবে, তাছা হইলে কি জ্ঞানের উপদেশ অবছেল ও ধ্যানের আশ্রয় পরিত্যাগ করিতাম ।