পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ অধ্যায় । ঋষিগণ কছিলেন, হে সুত! তোমার মুখে দেব ও দানব গণের এই পরম বিস্ময়াবহ বিচিত্র চরিত্র শ্রবণ করিয়া আমরা পরম পরিতোষ লাভ করিলাম। এক্ষণে মহাত্মা সুত্রতের জীবন-চরিত আয়ুপূৰ্ব্বিক কীৰ্ত্তন করিয়া আমা८कब्र ८कोडूश्न निवांद्रन कद्र ! छूषि नर्सशाश-°ांब्रमनी’ ও সম্বক্তা। বিশেষতঃ ভগবান কৃষ্ণদ্বৈপায়ন তোমার গুরু। অতএব পৌরাণিক তত্ত্ব তোমার কিছুই অপরিज्ठांउ मांझे । * . সুত কছিলেন, হে মহর্ষিগণ ! মহাত্মা সুত্রতের জীবনচরিত শ্রবণ করিলে সৰ্ব্বপাপ বিনাশ ও পরম পুণ্য সঞ্চয় হইয় থাকে। আমি মহাপ্রাজ্ঞ গুরুদেবের প্রমুখাৎ পূর্বে যেরূপ শ্রবণ করিয়াছি, তদনুসারে আমুগুৰ্ব্বিক কীৰ্ত্তন করিতেছি, আপনার শ্রবণ করুন । সুত কছিলেন, পুরাকালে পুণ্যবতী রেবানদীর তীরে অমরকন্টক নামে এক মহাতীৰ্থ ছিল । সুপ্রসিদ্ধ কৌশিককুল-সমুদ্ভূত লোমশর্থ নামে শান্ত, দস্তি, পবিত্রমনাঃ, উদার, প্রকৃতি, পুণ্যাত্মা, স্বধৰ্ম্মপরায়ণ কোন জিশ্রেষ্ঠ তথায় বাস করিতেন। কিন্তু দৈবের প্রতিকুলড়ায় তিনি, ধন ও পুত্রত্বে বঞ্চিত হইয়াছিলেন। এই কারণে উছার দুঃখের পরিসীমা ছিল না। দিবারান্ত্র অর্থ ও পুজোপায় চিন্ত৷ করিয়া, তিনি সৰ্ব্বদাই বিষ্য-মনে কালযাপন করিতেন।