পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कूमि ६७ డి $9

  • উরণভষিত, দিব্যাম্বর পরিহিত, গন্ধাদিলেপনে অলঙ্কৃত, কিরীটকুন্তল-পরিশোভিত এবং দিব্য তেজঃ ও দীপ্তি বিশিষ্ট। র্তাহীদের সকলেই নিষ্কলঙ্ক, নির্দোষ ও নিৰ্ব্বিকার। সকলেই . সেই একমাত্র পরমায়ার অংশভূত ও দেবোপম। তঁহাদের পদাপণে সেই স্থান পরম পবিত্র হইয়া মনোহর ও অলৌকিক শোভা ধারণ করিল। শান্তিদেবী মূর্তিমতী হইয়৷ সেই স্থানে । বিরাজ করিতে লাগিলে । র্তাহাদের সকলের সমাগমে ও --সমবায়ে সেই স্থান তৎকালে স্বৰ্গ হইতেও অধিকতর রমণীয় ও

সৰ্ব্ব-মুখ-সমৃদ্ধির আধার হইয়া উঠিল। অনন্তর লোকভাবন ধৰ্ম্ম সপরিবারে তথায় উপস্থিত হইয়া, প্রজ্জলিত-কোপানল মহাভাগ দুৰ্ব্বাসকে মধুরবচনে কহিতে লাগিলেন, হে ব্ৰহ্মণ! তুমি কি নিমিত্ত ক্রোধকে হৃদয় মধ্যে আশ্রয় দান করিয়াছ ? জীংগণের ক্রোধের তুল্য শক্ৰ আর নাই। ক্রোধই জীবগণের বিনাশের একমাত্র কারণ। ক্রোধ হইতে লোকের ধৈর্য্যচ্যুতি ও পুণ্যক্ষ হইয় থাকে। ७ट्रे কারণে ক্ষমাশীল মনীষিগণ কথন ক্রোধের বশীভূত হয়েম না । অতএব তুমি কি জন্য এই অনর্থমূলক ক্ৰোধপরতন্ত্র হইয় নিজ তপস্যার বিস্ত্রসমুখপাদনে প্রবৃত্ত হইয়াছ ? ক্রোধ হইতে লোকের সৰ্ব্বনাশ সাধন হইয়া থাকে। এবং ক্রোধ হইতেই যাবতীর অনর্থ উৎপন্ন হয়। এই ক্রোধ হইতে মনুষ্যগণের শ্রেয়োমার্গ অপরিচ্ছন্ন হইয় থাকে। অতএব তুমি সাৰ্বানিষ্ট-প্রয়োজক এই সুমহান ক্রোধকে পরিত্যাগ কর। তাহা হইলে শান্তির আশ্রয় প্রাপ্ত হইবে। এবং শান্তির আশ্রয় প্রাপ্ত হইলেই তোমার তপশ্চরণের সমুদায় ফল লাভ হইবে। শান্তি ব্যতিরেকে কাহারও কখন জেরোলাস্ত হয় না।• অশান্ত প্রকৃতি ব্যক্তি