পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/১৮৫

छूमि धं७ ।। ○bぞ。 সম্পাদন করিয়া একান্ত চিত্তে কেবল ধৰ্ম্ম-সাধনে প্রবৃত্ত হইলেন । যাহা হউক, তিনি শাস্ত্রোক্ত-বিধানে পুত্রের জাত-কৰ্ম্ম সমাধা করিয়া পরম হর্ষাবিষ্ট হইয়, তদীয় বিবাহ-কৃত্য সমাধান করিলেন। কালসহকারে সেই পুত্রের পুত্র-পরম্পর সমুৎপন্ন হইল । তাহারা সকলেই গুণবান, সকলেই ৰূপবান সকলেই সুলক্ষণ-সম্পন্ন, সকলেই সত্য ধৰ্ম্ম ও তপস্যা বিশিষ্ট এবং সকলেই দান-ধৰ্ম্ম-পরায়ণ। তাহাদিগকে প্রাপ্ত হইয়া মহাত্মা সোমশৰ্মা দেবগণ ভূষিত অমররজ অপেক্ষাও অধিক শোভমান হইলেন। মহাভাগ সোমশৰ্ম্ম তাহদের সহবাসে সাতিশয় আমোদিত ও পরম সন্তুষ্ট হইয়া, সকলের উদ্দেশে বিবিধ পুণ্যকৃত্য সম্পাদন করিলেন । র্ত্যহাদের সুখ-সমৃদ্ধি উত্তরোত্তর উপচীয়মান হইতে লাগিল। তিনি জরীরোগ-বিবর্জিত হইয়া পঞ্চবিংশতি-দেশীয় যুবার ন্যায় সৰ্ব্বথা সুস্থ ও সচ্ছন্দকায় হইলেন। পতিব্ৰতাদি-পুণ্য-পরম্পরায় সেই বিশালক্ষ্মী মুমলারও অতিমাত্র ভগতি সমাগত হইল । যৌবন-সম্পত্তির পুনরাগমে তিনি ষোড়শী ললনার ন্যায় পতিগৃহ আলোকিত করিলেন । এইৰূপে মহাভাগ মহাত্মা চারুসঙ্গম ব্ৰাহ্মণদম্পতী ষার পর নাই আহল্লাদিত ও মহোদয়-বিশিষ্ট হইয়া, নিরতিশয় সুখ-সম্ভোগে কালাতিপাত করিতে লাগিলেন । সূত কছিলেন, হে দ্বিজসত্তমগণ আপনার সোমশৰ্ম্ম ও সুমনার পুণ্যাচার-সমন্বিত সমস্ত বৃত্তান্ত শ্রবণ করিলেন। অতঃপর মহাত্মা স্বৰুতের মহীয়সী তপশ্চর্য্যের বিষয় যথাযথ বর্ণন করিতেছি, শ্রবণ করুন।