পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/২৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিজ হস্ত অপর্ণ কর। ব্রাহ্মণ বলিলেন অচ্ছ, তাছাই-হৌক, আমি হস্ত অপর্ণ করিলাম। অনন্তর তাহদের উভয়ের গান্ধৰ্ব্ব-বিধানে বিবাহ সম্পন্ন হইল। রম্ভ। এইরূপে সুনীথার বিবtছ সম্পন্ন করিয়া তাহার নিকট বিদায় লইয়া আপনার গৃহে গমন করিল এবং সমুদয় সখীগণও প্রহৃষ্টান্তঃকরণে আপন আপন আ লয়ে গমন করিল। সখীগণ নিজ নিজ স্থানে গমন করিলে মহর্ষি তুঙ্গও ভার্ষ্যার সহিত আপন জ্বলিয়ে উপস্থিত হইলেন । কিছুকাল গত হইলে মুনীথার গর্ভে তুঙ্গের একটা পুত্ৰ উৎপন্ন হইল। পিতা নামকরণ সময়ে উছার নাম বেণ রাখিলেন। সেই সুনীথাপুত্র প্রত্যহ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইতে লাগিলেন। এবং অল্প সময়েই বেদ, শাস্ত্র, ও ধমুৰ্ব্বেদে পারদর্শিত লাভ করিলেন। মেধাবী তুঙ্গ-তনয় ক্রমে ক্রমে সমুদয় বিদ্যায় পারগত হইয়া শিষ্ঠাচারের অনুসরণে রত ছইলেন । সেই বেণ ক্ষত্রাচারপরায়ণ হইয়। ইন্দ্রের মত মঃগু, ভেক্ট্রজ- দীপ্যমান হইয়া শোভা পাইতে লাগিলেন । চক্ষুষ মন্থর শেষে বৈবস্বত মন্থর সময় সমাগত হইলে সেই তুঙ্গপুত্ৰ বেণকে অসাধারণ পরাক্রমশালী দেখিয়া প্রজাপতিগণ তাছাকে প্রজগপালনে অভিষিক্ত করিলেন । র্তাহীকে অভিষিক্ত করিয়া প্রজাপতিগণ তপোবনে গমন করিলে বেণ যথাস্তায় রাজ্য করিতে প্রবৃত্ত হইলেন । সুত বলিলেন, আমন্তর সুনীথ আপন পুত্রকে রাজ্যেশ্বর দেখিয়৷ সেই মহাত্মা গন্ধৰ্ব্বপুত্রের শাপ স্মরণ করিয়া শঙ্কিত হইলেন। তিনি সেই শাপ স্মরণ করিয়া মনে মনে চিন্তা । করিতে লাগিলেন কিরূপে তামায় পুত্র ধৰ্ম্মরক্ষা করিতে