পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/২৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিচারিংশ অধ্যায় বেণ বলিলেন, ভগবন্‌ ! পুত্র ও কলত্র কিরূপে তীর্থ ছইয়া থাকে, পিতামাতাই বা কি রূপে তীর্থ হয়েন এবং গুরুই বা কি ৰূপে তীর্থপদবাচ্য, সবিস্তর কীৰ্ত্তন করুন । , বাসুদেব কহিলেন, বারাণসী নামে এক মহাপুরী আছে। ঐ পুরী সাতিশয় রমণীয় ও গঙ্গাসলিলে প্রক্ষালিত । তথায় রুকর নামে এক বৈশ্য বাস করে। তাছার ভার্ষ্যার নাম সুকল। পরম কল্যাণিনী পুণ্যাঙ্গী সুপুত্ৰ সুকলা সাতিশয় সান্ধী, পতিব্ৰতা, সাধুব্রতপরায়ণ ও ধৰ্ম্মাচারে ঐকান্তিক নিষ্ঠাসম্পন্ন এবং সৰ্ব্বদা শুদ্ধা, প্রিয়ংবদা, প্রিয়ঙ্কর ও পতির পরম প্রণয়পাত্রী । সেই সুভগা এবংবিধ গুণসমুহে অলঙ্কত। তাহার স্বামী রুকরও বৈশ্বাগণের প্রধান, বাগী, ধৰ্ম্মজ্ঞ, জ্ঞানবান, গুণশীল, পুরাণ-তৎপর ও অতিশয় বুদ্ধিমান । সে শ্রবণ করিয়াছিল, ধৰ্ম্মই অতিশয় উৎকৃষ্ট এবং তীর্থ যাত্রায় বহুতর পুণ্য সঞ্চিত হইয়া থাকে। এই জন্য শ্রদ্ধাসম্পন্ন হইয়া, ব্রাহ্মণ ও সার্থবাহগণ সমভিব্যাহারে পুণ্যমঙ্গলবিশিষ্ট তীর্থ পৰ্য্যটনে অভিলাষী হইল । সে এইরূপ ধৰ্ম্মমার্গ সাধনে প্রবৃত্ত হইলে, পতিব্ৰত সুকলা পতিস্নেহে সাতিশয়, মুগ্ধ হইয়া, তাছারে সম্বোধন পূৰ্ব্বক কছিল, প্রিয়তম! আমি তোমার ধর্শ্বসাক্ষিক পত্নী ও সৰ্ব্বদা পুণ্যবিধান করিয়া থাকি । এবং পড়ি মার্গের অনুসরণ পূৰ্ব্বক দেবতা স্বরূপ স্বামীর শুঞ্জৰা 、 \br、 份,、