পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/২৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পদ্ম পুরাপ । سو!-ي! : পশুযোনি হইয়াও, মানুষের দ্যায়, জন্মান্তরীণ সংস্কার বলে পরম সংস্ক ত বাক্য প্রয়োগ করিতেছে । জ্ঞানবীনগণের অগ্রগণ্য মহারাজ মমুনন্দন শ্রবণ করিয়া কছিলেন, আমি কখন এরূপ অত্যাশ্চর্ঘ্য বা অস্তুতপ্রকার ঘটনা শ্রবণ বা দর্শন করি নাই। অনস্তর তিনি প্রিয়তমা সুশ্রবণকে পুনরায় কছিলেন, শুভে! তুমি ঐ কল্যাণীকে জিজ্ঞাস কর, ও কে ? সুশ্রব নরপতিবাক্যে শূকর কে জিজ্ঞাসা করিলেন, ভদ্ৰে ! তুমি কে ? তোমায় অতিশয় আশ্চৰ্য্য দেখিতেছি । পশুষোনি হুইয়াও, তুমি মনুষ্য বাক্য প্রয়োগ করিতেছ। তোমার এই বাক্য সৌষ্ঠবও জ্ঞানসম্পন্ন । স্বীয় পূর্ব চেষ্ঠিত নির্দেশ কর এবং তোমার এই মহাভট মহাত্মা ভৰ্ত্তাই বা কে, তাছাও কীৰ্ত্তন কর । এই মহাবীৰ্য্য পূর্বে কে ছিলেন, যে, স্বীয় পরাক্রমে স্বগে গমন করিলেন । ফলতঃ, আপনার ও স্বামীর পূর্বমুচরিত সমস্ত কীৰ্ত্তন কর । মহাভাগ। সুশ্রব। এই বলিয়া বিরত হইলেন । শূকরী কছিল, ভদ্রে । আপনি যখন জিজ্ঞাসা করিতেহেন, আমার ও এই মহাত্মার সমুদায় পূর্বচরিত কীৰ্ত্তন করিব। আমার স্বামী এই মহাপ্রাজ্ঞ পূৰ্ব্বজন্মে রঙ্গবিদ্যাধরনগমধেয় গন্ধৰ্ব্ব ছিলেন । ইনি অতিশয় গাতপণ্ডিত ও সমুদয় শাস্ত্রার্যের বিশেষজ্ঞ । তৎকালে মুনিসত্তম মহাতেজ পুলষ্ট্য চারুকদরবিরাজিত মনোহর নিঝ রধেীত গিরি বরশ্রেষ্ঠ মে রুপৰ্ব্বত আশ্রয় করিয়া, নির্ব্যলীক চিত্তে তপশ্চৰ্য্যায় প্রবৃত্ত হইয়াছিলেন । " একদা রঙ্গবিদ্যাধর স্বেচ্ছাক্ৰমে ভথায় সমাগত হইয়া, রক্ষশাখা অঞ্জয় করিয়া