পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/৪৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনাশীতিতম অধ্যায়। বেণ কছিলেন, দেবদেবেশ ভগবান হৃষীকেশ । আপনি অনুগ্রহ পূর্বক ভাৰ্য্যাতীর্থ, পিতৃতীর্থ ও পরম পুণ্যজনন মাতৃতীর্থ কীৰ্ত্তন করিলেন একণে প্রসন্ন ছইয়া, গুরুতীর্থ বর্ণন করুন । বিষ্ণু কছিলেন, রাজমৃ ! পরম প্রশস্ত গুরুতীর্থ কীৰ্ত্তন করিব । এই তীর্থ শিষ্যগণের পরম পবিত্র সনাতন ধৰ্ম্মস্বরূপ সর্বপাপ হরণ, সর্বপুণ্য সাধন, সর্বাতিসম্পাদন, এবং পরম জ্ঞান বিধান ও প্রত্যক্ষ ফল প্রদান করিয়া থাকে । রাজেন্দ্র । গুরুর প্রসাদে ইছলোকে ফল ভোগ, পরলোকে সুখ, ঘশ ও কীৰ্ত্তি প্রাপ্ত হওয়া যায়। গুরুর প্রসাদেই শিষ্য চরাচর ত্ৰৈলোক্য প্রত্যক্ষ দেখিতে পায়, যাবতীর লোকের আচার ব্যবহার অবগত হয় এবং গুরুর প্রসাদেই জ্ঞান বিজ্ঞান ও ষোক্ষ লাভ করিয়া থাকে ! সূৰ্য্য যেরূপ সকল লোকের প্রসাধক, গুরু তন্দ্রপ শিষ্যসগণের সাতিশয় বৃদ্ধি সাধন করেন। রাজরাজ সোম যেরূপ রজনীতে সমুদিত হইয়া, স্বীয় তেজোবলে ঘন ঘোর অন্ধকার নিরস্ত করিয়া থাকেন, গুরু ভদ্ধেপ অজ্ঞানতিমির পরিব্যাপ্ত শিষ্যদিগকে বিদ্যোতিত করেন । গুরুর উপদেশ রূপ দ্ব্যভিপ্রভাবে শিক্ষ্য সাতিশয় প্রকাশিত হয় । সুৰ্য্য কেবল দিবসে ও চন্দ্র কেবল রাত্ৰিতেই প্রকাশিত ছয়েন এবং দীপ