পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/৪৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিখণ্ড , 86%. ও হোম প্রভাবে লোকের পাপ সমস্ত বিনষ্ট হয়। নাগ যথা সিংহ ভয়ে মদম্রাব করে, তদ্বং বাসুদেবের নামমাত্র সমস্ত কিল্বিষ বিদূরিত হয় । যাদ্ধপ গরুড় ভয়ে আশীবিষ বিষহীন হুইয়া থাকে, তন্ধেপ চক্ৰপাণীর নামোচ্চারণ মাত্রেই ব্ৰহ্ম হত্যাদি পাতক সমস্ত প্রলয় প্রাপ্ত ছয় । চিত্র। যে মাত্র কামক্রোধ বিসর্জন, সর্বেবন্দ্রিয়সংযমন, আত্মাতে আত্ম গোপন, ও স্থির ভাব অবলম্বন পূর্বক একীভুত হইয়। বাসুদেবের ধ্যানধারণায় প্রবিষ্ট হুইল এবং তদীয় মলরাশি বিনাশন শত নাম জপ করতে লাগিল, তৎক্ষণাৎ তন্মন, তদগত তদাপ্রি তা, তল্লীন, তজ, জ্ঞান ও তদ যোগযুক্ত। হুইয়া, মুক্ত হুইয়া গেল । প্রজ্বল কছিল, তাত । পরম জ্ঞান কাহাকে বলে, প্রথমে তাই নির্দেশ করুন ! পশ্চৎ ধ্যান, ব্রত ও শত নাম শ্রবণ করিব । 聶鬥 কুঞ্জর কছিল, যাহা সৰ্ব্বথ দোষশূন্ত, সেই কেবল । কৈবল্য রূপ পরজ্ঞান বলিতেছি, শ্রবণ কর । প্রদীপ যে রূপ নিশ্চল ও নিৰ্ব্বত হইলে, প্রজ্জ্বলিত হইয়া, সমস্ত অন্ধকার নাশ করে, সেইরূপ যlছার উদয়ে আত্মা সর্বদোষ বিহীন ও নিরালম্ব হয় ; অাশা ও চঞ্চলতা দূরীভূত হয়, শত্রু মিত্র জ্ঞান নিরাকৃত হয়, শোক হর্ষ, উন্মাদ, লোতৃ ও মোহ মৎসর বিনষ্ট হয়, ভ্রম সত্রম ও সুখ দুঃখ পরিহ্নত হয় ; ইন্দ্রিয়গণ স্ব স্ব বিষয় হইতে প্রত্যাহৃত হয়, তাছাকেই কৈবল্য স্বরূপ পরজ্ঞান বলে। প্রদীপ যে রূপ কৰ্ম্মপ্রসাদে প্রদীপ্ত হইয়া, তৈলশোষণ ও পশ্চাৎ বায়ু বৰ্জ্জিত ও স্থিরীভূত হইয়। তৈল কজল বমন করে, ঐ সময়ে তাহার ২০৭