পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/৫৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্র্যধিকশততম অধ্যায়। حسیستمهای پیوسعه বিষ্ণু কছিলেন, অনন্তর নছষ মুনিশ্রেষ্ঠ বশিষ্ঠকে প্রণাম, প্রসন্ন ও আমন্ত্রণ কfরয় , বাণপাণি ও ধনুৰ্দ্ধর হইয়া, আশ্রম ছইতে বহির্গত হইলেন । এ দিকে স্বদে যে অন্য মাংস পাক করিয়া দিয়াছিল, তুও তাছা জানিতে পারে নাই। সুগুণ সুরূপ ও সুললিত আয়ুপুত্র জানিয়া সেই মাংস স্বন্দর রূপে ংস্কৃত, মৃষ্ট, ও রসপক্ক ও সুস্বাদু করিয়া, ভোজন করিল এবং নিরতিশয় হর্ষাবিষ্ট ও কালবশে ছতচেতন হইয়', অশোকাসকাশে গমন পূর্বক কহিল, ভদ্রে । আমি তোমার স্বামী আয়ুমন্দনকে ভক্ষণ করিয়াছি। এক্ষণে আমারে ভজন ও মনোমুগুণ ‘ভোগ সমস্ত উপযোগ কর । সেই গতীয়ু মানুষ পতিতে তোমার কি হইবে ? তপস্বিনী অশোকা প্রত্যুত্তর করিলেন, আমার স্বামী দৈবতগণের প্রদত্ত, অতএব অজর ও দেশষবর্জিত ৷ মহাত্মাগণও তাছার মৃতু্য দেখিতে পান না। হ্রাচীর দানব শ্রবণ করিয়া, বারংবার হাস্ত করিতে লাগিল এবং সেই বিশালক্ষীরে পুনরায় কছিল, সুন্দরি । আয়ুরপুত্র হুরাত্মা বালক নহুষ জাতমাত্র তদীয় মাংস ভক্ষণ করিয়াছি। অশোকা শুনিয়া অতিমাত্র রোষাবিষ্ট হইয়া কছিলেন ; আমি সতী নিয়মানুসারে তপস্যা করিতেছি । আয়ুর পুত্র চিরায়ু হুইবেন, তাছাতে সন্দেহ নাই। হ্রাচীর । এক্ষণে যদি জীবিত