পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/৫৫১

ভূমিখণ্ড 食位@ সেই মহাবল আয়ুর পুত্র দৈত্যকুলাস্তক নহুষ বলিয়া জানিবে। আমি সৰ্ব্বথা দেব ব্রাহ্মণের পূজা করি । " তোমার। হ্রাচীর স্বামী পূৰ্ব্বে বাল্যকালে সেই আমারে ও এই শিবহুছিতাকে ছরণ করিয়াছিল । ইনি তদীয় বধসাধন মানসে ঘোর তপস্যা করিয়াছেন। আর মহাভাগ আয়ুর যে বালক স্থতিকাগৃহ ছইতে হৃত এবং বধার্থ সুদ ও দাসীর হস্তে সমপিত হয়, আমিই সেই বালক অদ্য সমাগত ছইয়াছি । শ্রবণ কর, সমুদায় দৈত্যের সছিত তোমাদের সেই পাপকৰ্ম্ম হুরাচার প্রভুকে যমমন্দিরে প্রেরণ করিব । পাপিষ্ঠ তুমি আমাকে জানিয়া গিয়া, তাহার নিকট এই সমস্ত নিবেদন কর । । বিশঠ শ্রবণ করিয়া, তথা হইতে প্রস্থান পূর্বক সমুদায় গোচর করিলে; দিতিজেশ্বর নিতান্ত রোষাবিষ্ট ছইল এবং ভাবিল, পাপাত্মা সুদ ও দাসী সংহার না করিয়া উপেক্ষ{ করাতেই মদীয় ব্যাধি বৰ্দ্ধিত পাইয়াছে । যাহা হউক, অধুন শিবকন্ত্যর সছিত ইছারে শিলাশিত সায়কপাতে সংগ্রামে ং হার করিব । এই প্রকার চিন্তা করিয়া, সারথিকে কছিল, শ্বেতবর্ণ উৎকৃষ্ট তুরঙ্গমসমুহে রথ যোজনা কর । অনন্তর সেনানীকেও আহবান করিয়া কছিল, সত্বর সৈন্যদিগকে সুসজ্জিত, তুরগদিগকে পদাতিসংযোজিত এবং পতাকা, ছত্র ও চামরাদি কম্পনা করিয়া, চতুরঙ্গবল বিধান কর । মহাপ্রাভক্ত সেনাধ্যক্ষ শ্রবণ মাত্র তৎক্ষণাৎ যথাবিধি সমুদায় সমাধান করিলে, অসুররাজ মুনিপুণ চতুরঙ্গ সৈন্তে পরিরত হইয়া, অরণ্যে গমন করিয়া, দেখুিল, মহাবল ’নছৰ সশর শরাসন ধারণ পূর্বক সমরোদ্যত হইয়া, তেজোজ্বাল সমাকীর্ণ দ্বিতীয় ভাস্করের দ্যায়, ইন্দ্ররথে জধিরূঢ় রছিয়াছেন ।