পাতা:পদ্মপুরাণ (ভূমিখণ্ড).pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧૭ માં ’ નષઃાંના o কশ্যপ কছিলেন, এইৰূপে ইন্দ্রিয়গণ সকলে বিনিৰ্ব্বত । হইলে, বুদ্ধি কছিলেন, হে মহাভাগ! আমিই জীবগণের একনব জীবনস্বরূপ। আমি না থাকিলে লোকে ক্ষণকালও অবস্থান করিতে পারে না। বুদ্ধিহীন ব্যক্তি কখন সংসার পথে বিচরণ করিতে পারে না । যাহার বুদ্ধি নাই, তাহারআশু বিনাশ অনিবাৰ্য্য ! হে মহামতে ! আপনি আমাকে আশ্রয় করুন। তাহা হইলে আপনার সর্ববর্থ মঙ্গল ও সুখলাভ হইবে । তাম। হইতেই লোকে সর্ববিধ সুখভোগ করিয়া থাকে। আমি ইন্দ্রিয়গণের ইন্দ্রিয় ও অচক্ষুর চকু বলিয়া অভিহিত হইয়া থাকি । বুদ্ধির বাক্যাবসান হইলে কৰ্ম্ম কছিলেন, হে মতিমন্‌ ! আমার নাম কৰ্ম্ম । লোকে যে পথে গমন করে আমিও সেই পথেই তাহার অনুসরণ করিয়া থাকি । এক্ষণে আপনার সমীপে ত্যাগমন করিয়াছি । আপনি যে পথে গমন করিবেন, আমি সেই পথেই আপনার অনুসরণ করিব । এইরূপে সকলের বাক্যাবসান হইলে,-মছা প্ৰণজ্য আত্মা কছিলেন, তোমরা সকলেই সংসারের জীবনস্বরূপ এবং সাধারণ ধৰ্ম্মবিশিষ্ট । তোমাদিগেতেই এ সংসার ७थठिर्लिङ l কিন্তু কি কারণে তোমরা অযাচিতভাবে তামার সছিভ সখ্যতা-সংস্থাপন করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছ, তাহার যথার্থ কারণ নির্দেশ করিয়৷ তামায় দারুণ সংশয় নিরাশ কর । আত্মার এই বাক্য শ্রবণ করিয়৷ পঞ্চাত্মক কছিলেন, ছে সৰম ! আমাদের সঙ্গ-প্রসঙ্গেই পিও প্রাহুভুত হয় । আপনি তাহাতে বাস করিলে, আমরাও তাপনার প্রসাদে ન পিণ্ডে বাস করিতে পারিব । এই কারণেই আমরা