পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/২৪৩

**jąuje , १श्sicक दांश् दांख, চোঁদ নাও লুপু সাজে, অন্তরীক্ষে দেখে দেবগণ ৷ চৌদ্দ ডিঙ্গা চলিয়া যায়, * দুই কুলে লোকে চায়, অন্তরীক্ষে দেখে সুরপতি । প্ৰশংসিল দেবগণে, नांभम विश्रय अभ, যাহারে সদয় পদ্মাবতী ৷ ডিঙ্গা বাওয়াইয়া চলে বীর লক্ষ্মীদের । “সুলতা ধোপাবীর ঘাটে নৌকা মিলিল সম্বর। নেতা ধোপাবীর ঘাট । বেহুল বলেন প্ৰাণনাথ নিবেদি চরণে । অস্থি থুইলাম অভাগিনী এই স্থানে ৷ এই চম্পািতলে অস্থি করিলাম পোতন । পশ্চাত্যুে নেতার সঙ্গে হইল দরশন ৷ বেহুলার বচনে লখাই কুলে তোলে বাট । সুবৰ্ণে বান্ধিয়া দিল ধোপাকীর ঘাট ৷ বেহুল বল দুঃখের কথা নিবেদি রাঙ্গা পায় । যাবার কাস্ত্ৰে বাঘিনী খাইতে আসিল তোমায় বাঘের স্তব করলাম যোড় করি কর । নিজরূপ ধরিয়া। তবে নেতা গোল ঘর ॥ এতেক শুনিয়া লখাই বেহুলার হাতে ধরি । বড় ভাগ্যে পাইলাম তোমা হেন নারী ॥ এত শুনি লক্ষ্মীন্দরের ক্ৰোধ হইল মনে । শালবন এড়িয়া বাঘ মারিল তখনে ॥ চম্পকের রাজা সাধু ধনে অকাতর। বাঘপুরী নামে তথায় স্থাপয়ে নগর ॥ R 9 টেটনের ঘাট । এ বাক হইতে বেহুলা আর বঁাকে যায়। টেটনের ঘাটে গিয়া পৌছিল মায় ॥ চৌদ্দ ডিঙ্গা দেখি টেটন করে পরিহার \ পূর্বে সত্য করিয়াছ মা সত্যে হও পার। শুনিয়া লখাইর মনে চমৎকার লাগে। ] কোন সত্য করিয়াছ প্ৰিয়া মানুষের আগে লখাইর বচনে বেহুলার মনে লাগে ব্যথা । যোড়হাতে কহে পূর্ব টেটনের কথা ৷ টেটনের যত কথা কহিতে না পারি। জুয়াখেল খেলিয়া হারাইল উহার নারী ॥ ভিক্ষা মাগিয়া খায় ঘরে নাহি বসে। সাগরে নামিয়া মরে গলায় কলসে ॥ এতেক দেখিয়া মোর দুঃখে পোড়ে হিয়া। তা করি উহারে করােব পঞ্চ বিয়া। {ंदछब्लॉ: दष्का ब्राथझे न कद्विदल आनि । চেীদ ডিঙ্গা সেইখানে করিল চাপান । সমুদ্রের কূলে তবে নগর বিচারিয়া। পাঁচ গৃহস্থেৰ কন্যা আনিল মূল্য দিয়া ৷ বন হইতে ফল ফুল আনিল তুলিয়া . { সমুদ্রের কূলে টােটনা করে পঁাচ বিয়া । টেটন বিয়া করাইয়া লখাই কৌতুক । আর কিছু ধন দিল বিয়ার যৌতুক ৷ বিয়া করিয়া টেটন গেল আপনার ঘর। চৌদ্দ ডিঙ্গা বাহিয়া চলিল লক্ষ্মীন্দর ৷ ধোনা মোনার ঘাট । টেটনার ঘাট এড়ি বীর লক্ষীন্দর । , ধোনা মোনার ঘাটে গিয়া মিলিল সত্বর ॥