পাতা:পদ্মাপুরাণ - নারায়ণ দেব.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

byO হইত। বরিশাল অঞ্চলে এই গানকে “ রয়াণী ‘’ বলিয়া থাকে এবং উহা এখনও প্রচলিত BLBLSS S DDYDLLDBDD DBBDBL SLrBDD S S S S S DBDDDD SDBD D DD করিয়াছে। এই কাব্যগুলিকে মঙ্গলকাব্য বলা হইত, কারণ মঙ্গল-কাব্যেয় কবিগণ প্রচার কবিতেন যে, তাহীদের বািণত দেবীর পূজা করিলে অথবা মঙ্গল-গীতি গাহিলে ও প্ৰৰণ করিলে গৃহীব, শ্রোতার এবং গায়কের মঙ্গল হইয়া থাকে। এই দেৰীগণের সকাম পূজা ও গান গৃহীর নিজের ও পরিবারবগের পরম মঙ্গল সাধন করে, এই বিশ্বাস প্রাচীন যুগের বাঙ্গালীগণ মনোমধ্যে পোষণ করিতেন এবং সেইজন্যই বোধ হয় মঙ্গলগান বিশেষ জনপ্রিয় হইয়া উঠিয়াDD SS uuD S DDD S uuD DDDB BBBBD DDD BLLLrBLBL DDBDBBDB দৃষ্ট হইয়া থাকে। উদাহৰণস্বরূপ বৈষ্ণব সাহিত্যের নাম করা যাইতে পারে। বৈষ্ণব সাহিত্যেও DB BBDB Bu BDBSDDBB BBDBS uBDDDS uBBDBDuDBD S SDBDDD DBDD S শাক্ত ও শৈব ধৰ্ম্মের নিদর্শন এই মঙ্গল কাব্যসমূহে বিশেষভাবে পাওয়া যায় এইরূপ একটি মত আছে। এই মত আংশিক ভাবে সত্য বলিয়া মনে কৰা যাইতে পারে। বিভিন্ন শাক্ত সম্প্রদায়ও যে খুব মনের মিলে বাস করিত, তাহাও নহে। উদাহরণস্বরূপ চণ্ডী-উপাসক এবং মনসাপূজকগণের দৃষ্টান্ত দেওয়া যাইতে পারে। মনসামঙ্গল কাব্যে এই উভয় সম্প্রদায়ের বিবোধের সুস্পষ্ট আভাষ আছে। দুর্গাদেবী ও মনসাদেবীব বিবাদ উপলক্ষে ইহা বেশ বুঝিতে পারা যায়। মনসামঙ্গল-কাব্য-পাঠে ইহাও ধারণ হয় যে, দুর্গ বা চণ্ডীর উপাসকগণ মনসাপূজকগণের পূৰ্ব্বে শৈবগণের সহিত মিলিত হইয়াছিল এবং তাঁহাদের চওঁীদেবী ব্ৰাহ্মণ্য সংস্কৃতি-প্রচারে মনসাদেবী অপেক্ষা অধিক প্রয়োজন সাধন করিয়াছিলেন। (分) আমাদের বর্তমান আলোচ্য বিষয় পদ্মাপুবাণ বা মনসা-মঙ্গল এবং বিশেষ করিয়া সুকবি নারায়ণ দেবের পদ্মাপুরাণ। এই প্রসঙ্গে ইহা উল্লেখযোগ্য যে পদ্মাপুরাণ-রচক কবিগণের মধ্যে প্রায় সত্তরজন কবির নাম এই পৰ্য্যন্ত পাওয়া গিয়াছে। অবশ্য এই সম্বন্ধে সঠিক সংখ্যা দেওয়া সম্ভবপর নহে। ভণিতায় প্রাপ্ত রচক ও গাযকের সংখ্যা একত্র যোগ করিলে ইহাদের BD DB DDBDDBD DBDB DBBDD BDuDLD BBDBB DBBB S এই কবিগণের মধ্যে কাণী হরিদত্ত মনসামঙ্গলের আদি কবি বলিয়া পরিচিত । তেঁাহার পুথির অতি সামান্য অংশই এই পৰ্য্যন্ত পাওয়া গিয়াছে। কবি হরিদত্ত ১২শ শতাব্দীর শেষভাগে বৰ্ত্তমান ছিলেন বলিয়া অনেকের অনুমান । হৰিদত্ত বা কাণ হাবিদত্তের পরে যে সব মনসামঙ্গলের কবির নাম পাওয়া যায়, তন্মধ্যে নারায়ণ দেব, বিজয় গুপ্ত, বংশীদাস ও কেতকাদাসক্ষেমানদের নাম সমধিক প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছে। বিজয় গুপ্ত, বংশীদাস ও কেতকাদাগক্ষেমানন্দের পুথি বিভিন্ন সময়ে মুদ্রিত হইয়াছে, কিন্তু দুঃখের বিষয় সুকবি নায়ায়ণ দেব। রচিত নির্ভরযোগ্য মনসামঙ্গল আজ পর্য্যন্ত একখানিও মুদ্রিত হয় নাই। অথচ যে সব প্রাচীন কবি পদ্মাপুরাণ বা মনসামঙ্গল রচনা করিযী যশস্বী হইয়া গিয়াছেন, ময়মনসিংহ জেলার অধিবাসী নায়ায়ণ দেব তাঁহাদের অন্যতম। এই সম্বন্ধে ময়মনসিংহবাসিগণ একাধিকবায় চেষ্টত হইলেও তাঁহাদের এই সমুদ্দেশ্য নানাকারণে আশানুরূপ সফল হইতে পারে নাই।