পাতা:পদ্মাপুরাণ - নারায়ণ দেব.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Уло BgBBDuS C LLuBuLBDBD DBD DDD DBDBLBLEE iiBi LLLLS DB LDB TrGLS SBz জন্য কোন ব্যক্তিবিশেষকে (যেমন নারায়ণ দেবকে অথবা অন্য কোন প্রাচীন কবিকে ) BDD DDD D DBDSS S DD BBDB DB D EB BDDB BBuBB D uuDu DMuBuBD বৈশিষ্ট্য প্ৰকাশ করিতেছে মাত্ৰ । চম্পকনগরের অধিপতি বণিক্‌ চন্দ্ৰধর বা চাঁদ সদাগর ঐতিহাসিক ব্যক্তি ছিলেন। কিনা। BD DD DBBSDBDBD BD DDD SS SuDB BB BDBD DiB DBDB D BBB uuuuD বাঙ্গালা সাহিত্যের অনেক স্থানেই যে এই বণিক-রাজের উল্লেখ আছে তাঁহাতে সন্দেহের BDBDBDD DDD S u BDBDB BDBDBD DDDD BBS BiDBDB BBDB BDBDS DD BDB এক বিস্মৃত যুগের বাঙ্গালীর সমুদ্রযাত্রা ও বাণিজ্য-সমৃদ্ধির নির্দেশ করিতেছেন। এই বহির্বাণিজ্যের যে বিবরণ মঙ্গল-কাব্যগুলিতে পাওয়া যায়, তাহার সবটাই নিছক কবিকল্পনা DB S uu DuDBBBDD DBB D DBDDDBBD DDDtt BB BDBDBB DD BB DDD uBuBDBD BDBDBKS DBBDBBD BDDBD DDDD S SDDDBBS DBDBD DDBBD DDu DDD থাকেন। এক চম্পকনগরকেই এই দেশের বিভিন্ন স্থানের অধিবাসিগণ নিজ নিজ দেশে স্থাপন করিয়া গৌরব বোধ করেন। চম্পকনগরকে কেহ বৰ্দ্ধমান, কেহ ত্রিপুরা, কেহ ধুবড়ি, কেহ বগুড়া, কেহ মালদহ, কেহ দাজিলিং ও কেহ বিহার প্রদেশে স্থাপন করিতে প্ৰয়াসী দেখিতে পাওয়া যায়। দিনাজপুরে, বীরভূমে ও চট্টগ্রামে বেহুলা-লক্ষ্মীন্দরের সমৃতিচিহ্ন আছে বলিয়া সেই সব স্থানের ব্যক্তিগণের নিশ্চিত বিশ্বাস বর্তমান । প্রাচীন হিন্দু-বৌদ্ধযুগের বঙ্গদেশ ও বাঙ্গালী-সমাজ-সম্বন্ধে নারায়ণ দেব একটি সুন্দর আলেখ্য আমাদের জন্য রাখিয়া গিয়াছেন। তারকার রন্ধন, লক্ষ্মীন্দরের বাসরঘরে DBDBDBDDBSuBuBBD BBDDBD C BB DD BB BDBBS DDD DDDD DDD ও নানাবিধ সৰ্পোের বর্ণনা, চন্দ্রধরের ডিঙ্গাডুবি, চন্দ্রধরের বিপদের ফলে দারিদ্র্যের করুণচিত্র, লক্ষ্মীন্দয়াকে সাপদংশন, সনকার ও বেহুলার বিলাপ, বেহুলার মৃত পতিসহ ভেলায় যাত্ৰা, পথে বেহুলার বিপদ, বেহুলার পরীক্ষা, মনসাদেবীর সহিত চন্দ্রধরের শক্তি-পরীক্ষা ও অবশেষে নতিস্বীকার প্রভূতি হইতে পূর্বকালের বাঙ্গালী পরিবারের সুখ-দুঃখের অনেক কথা ও বাঙ্গালীজাতির লুপ্ত গৌরবের অনেক কাহিনী আমাদেব চক্ষুর সম্মুখে জীবন্ত হইয়া উঠে। মুসলমান আমলেরও পূর্বের সেই প্রাচীনকালের বাঙ্গালীর পল্পীজীবন, রীতি-নীতি, সমাজ ও অন্তরের কথায় নারায়ণ দেবের পদ্মাপুরাণখানি পরিপূর্ণ। মনসা-মঙ্গলের সর্বশ্রেষ্ঠ চরিত্র-বেহুলা । বেহুলার চরিত্র কোমলে-কঠোরে এক অপূর্ব শ্ৰী ধারণ করিয়াছে। এই চরিত্রের যথাযথ সষ্ণুরাণে নারায়ণ দেব যথেষ্ট কৃতিত্ব প্রদর্শন করিয়াছেন। মনসাদেবীর প্রতি বেহুলার ভক্তি, বাসরঘরে স্বামীর সহিত তাঁহার প্রথম সলজুজ বাক্যালাপ, স্বামীর মৃত্যুতে বেহুলার শোক, স্বামী-বিয়োগ-বিধুরার মৃতস্বামী-সহ ভেলায় যাত্ৰা, যাইবার সময়ে শাশুড়ীর নিকট বিদায়-গ্রহণ, পথে বিভিন্ন বঁাকে নানারূপ বিপদ, নেতার সাহায্য-প্রার্থনা, শিব ঠাকুরের করুণা-ভিক্ষা, দেব-সভায় নৃত্য, স্বামীকে পুনরুজ্বজীবিত করিয়া শ্বশুর-গৃহে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন, শ্বশুরের আদেশে নানা প্রকার কঠিন পরীক্ষা-দান, ছদ্মবেশে মাতা-পিতার সৃহিত সাক্ষাৎ ও স্বর্গারোহণ প্রভৃতি ঘটনা নারায়ণ দেব অতি নিপুণ চিত্রকারের ন্যায় চিত্ৰিত করিয়া সূক্ষ্ম রসবােধের পরিচয় দিয়াছেন। তেজস্বিতা ও মৃদুতাঁর এ D-1571B,