পাতা:পরমার্থ-জ্ঞানরত্নাকর.pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

¶እ উপক্ৰমণিকা । l») অপিচ বিজাতীয় ভাষায় কৃতবিদ্য যুবকগণের মধ্যে কেহই কহিয় । থাকেন যে “ খ্ৰীষ্টীয়ানদিগের মুত্তম ধৰ্ম্মশাস্ত্রে যে প্রকার সছুপদেশ বাক্য বর্ণিত আছে হিন্দ,দিগের কোন শাস্ত্রেই সেই প্রকার অমৃতময় উপদেশ •বাক্য দেখিতে গাওয়া যায় না , যদ্বারা হিন্দুর খ্ৰীষ্টীয়ানদিগের ন্যায় সঙ্গরিত্র হইতে পারেন । ,, আমার উক্ত যুবকগণের এতদ্ধেপ বাক্য শ্রবণ করিয়৷ * আক্ষেপ রাখিবার স্থান প্রাপ্ত হই না । কেনন। যে সকল কৃতবিদ্য মহাত্মারা, হিন্দুদিগের সংস্কৃত শাস্তাদি ও খ্ৰীষ্টীয়ানদিগের ধৰ্ম্মশাস্ত্র উত্তমরূপে পাঠ করিয়াছেন, তাহার। খ্ৰীষ্টীয় ধৰ্ম্মশাস্তকে ইণু বা মঙ্গলচণ্ডিকার পুর্থীভিন্ন । আর্য্যদিগের আর কোন শাস্ত্রের সহিত তুল্যরূপে মান্য করেন না। যাহার। দুস্থ চারিখানি সংস্কৃত নীতিগ্রন্থ পাঠ করিয়াছেন, তাহার বাইবেল শাস্ত্রে একটিও নুতন সদুগদেশ প্রাপ্ত হইবেন না, বরং কেবল সংস্কৃত নীতিগ্রন্থের ভাবসমূহ যে রূপান্তর করিয়া বর্ণনা করিয়াছেন, তাক উত্তমরূপে বুঝিতে পরিবেন । অtয্যজাতির নীতিগ্রন্থে বেগবেগা, চিরবেগ, বেগচির ও চিরfচর, মনুষ্যজাতির এই যে চারি প্রকার বুদ্ধির লক্ষণ বর্ণিত আছে, বাইবেল শাস্ত্রকার রূপান্তর করিয়া খুঁীষ্টের উক্তিতে বীজবাপকের দৃষ্টান্তে তাহা বৰ্ণনা করিয়াছেন। আর্য শাস্ত্রাদির ভাবের সহিত ঐক্য করিয়া যদ্যপি খ্ৰীষ্টীয় ধৰ্ম্মশাস্ত্রের ভাব উদ্ধার করা যায়, তবে দুইখানি মলাট ৪ কতকগুলি ঘুঘু মেষের গণপ ব্যতীত ভন্মধ্যে আর কিছুমাত্র দেখিতে পাইবেন না। সে যাহা হউক, আর্য্যশস্ত্রের সত্যত প্রমাণার্থে উদ্যুক্ত হইয়। আমিরা কএক খানি জ্ঞানকাণ্ডীয় ক্ষুদ্রখ শাস্ত্র একত্র করতঃ নিগুঢ় তাৎপর্য্যের সহিত গৌড়ীয় ভাষায় অর্থ বিস্তুতি করিয়া ধৰ্ম্মনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গের ময়ন-প্রাঙ্গনে সংস্থপন করিলাম। যে বুদ্ধিমান ব্যক্তি পরমার্থজ্ঞানরত্নাকর নামক এই গ্রন্থ খানির আদ্যোগান্ত পাঠ করিয়া উত্তমরূপে খুদ্ধি পরিচালন"রিবেন, স্বধৰ্ম্মে অনুরাগ থাকিলে গ্রন্থোজ সখিনাদ্বার। তিনি এই রত্নাকর হইতে অমুল্য মহারত্ব প্রাপ্ত হইতে পরিবেন তাহার কোন সন্দেহ নাই। কিমধিকং ब्रcदणब्रभिछि । স্ত্রীরামপুরসন ১২৭৫ সাল } - কেশবচন্দ্র রায় কৰ্ম্মক্ষর । তারিখ ২৮ গৌধ ଞ୍ଜି 戀 স্বাক্ষ ammamagumumamot