পাতা:পরমার্থ-জ্ঞানরত্নাকর.pdf/৩৯

スリア ऊँडद्रगौ७ t গুদস্য পৃষ্ঠভাগেইস্মিন বীণাদগুস্ত দেহভূথ । দীর্ঘাস্থি মুর্দুি পর্যন্তং ব্ৰহ্মদগুেতি কথাতে। ১৩ । তস্যান্তে সুষিরং সূক্ষমং ব্ৰহ্মনাড়ীতি সুরিভিঃ।। ১৪ । ষেপ্রকার বীণযন্ত্রের অল'বু হইতে বীণদণ্ড নামক একখানি দীর্ঘ কাষ্ঠ লম্বত থাকে তদ্রুপ জীবের মুলাধার অবধি মন্তকপৰ্য্যন্ত বিস্তীর্ণ দেহধারণ কারি যে দীর্ঘ অস্থি আছে মেরুদণ্ড নামক সেই অস্থিই ব্ৰহ্মদণ্ড বলিয়। কথিত হয় । ঐ ব্রহ্মদণ্ড নামক অস্তির মধ্যদিয়া যে স্থলুছিদ্র অাছে, মন্তকাবস্থ, মুল্লখার পর্যন্ত বিস্তীর্ণ সেই ছিদ্রান্তগর্ত নাস্ত্রীই বুধগণ কর্তৃক ব্ৰহ্মনাড়ী অর্থাৎ সুষুম্ন বা জ্ঞাননাজী বলিয়। কথিত হয়। ১৩ । ১৪। ঈড়াপিঙ্গলয়োর্মধ্যে সুষুম্ন সূক্ষৰূপিণী । সৰ্ব্ব প্রতিষ্ঠিতং যস্মিন সৰ্ব্বগং সৰ্ব্বতোমুখং ।। ১৫ । হে অৰ্জ্জুন ! ৰামাঙ্গস্থিত৷ ঈড়া ও দক্ষিণাঙ্গুস্থিত পিঙ্গল এতদুভয় নাজীর মধ্যদেশে অতিশয় সুক্ষরূপিণী যে সুষুম্ন। নাড়ী তাহাতেই সমস্ত জ্ঞাননাজী প্রতিষ্ঠিতা অfছে, এবং সেই নাড়ী হইতেই অসংখ্য সুক্ষখ নাজী সৰ্ব্বতোমুখ হইয়। শরীরের সৰোবয়বে গমন করিয়াছে। অর্থাৎ জীবের মন্তকস্থিত সহস্রদল গল্প-কুইতে ক্রমশঃ সুক্ষ হইয়। মেরুদণ্ডের ছিদ্রমধ্যে যে ধমনী ( অতিক্ষুন্ন নীৰশেষ) প্রৰিষ্ট হইয়াছে তাহকেই সুষুম্নানাজী কহ যায়। ঐ খমনীহইতে প্রথমতঃ নয় গেছি। ধমনী উৎপন্ন হইয়া চক্ষুরাদি ইন্দ্রিয় সমুহে গমন করিয়াছে তন্দ্বার দর্শনাদি ইন্দ্রিয়কাৰ্য্য সম্পন্ন হয়। তদনন্তর মেরুদণ্ডের প্রত্যুেক গণইট হইতে যে একই ষোড়। পঞ্চর্যস্থি উৎপন্ন হইয়াছে সেই পঞ্জরাস্থির স্কুলদেশে সুষুম্নানাড়ী হইত্তে দুষ্ট পাশ্ব দিয়া ক্রমশঃ ৩২ দ্বত্রিংশৎ গেtছ ধমনী উৎপন্নাইইয়ু অসংখ্য মুখবিশিষ্ট হওতঃ দেহের । BBDDB BBBBB DDD BBBS BBBS BBBB BBBB g gBBBB অপরাপর দৈহিক কার্য সম্পন্ন হয়। ধমনী স্থত্রের স্তায় এমত স্থঙ্ক পদার্থ যে চারিপাচ সহস্র ধমনী একত্রিত হইয়া না থাকিলে তাহ চক্ষুর্থীরা মনুষ্য দর্শন করিতে সক্ষম হয়েন না । ফলতঃ জীবের ধমনী এতাদৃশ স্থঙ্ক হইলেও তfত্ব ছিত্রময় নলাকার পদার্থ ; সেই ছিদ্র মধ্যে তৈলের স্তায় যে এক প্রকার দ্রব পদার্থ আছে সেই পদার্থেতেই চৈতন্ত প্রতিবিম্বিত হয়েন; এতন্নিমিত্ত বুধগণ ঐ অসংখ্য ধমনীর মুলাধার যে মুলুল্লা নাজী তাহাকে জ্ঞাননাজী কহিয়৷ থাকেন এবং ধোগিগণ ঐ অসংখ্য স্থঙ্কই ধমনীর সহিত মুম্বুদ্ধ নাষ্ঠীকে 'चौदमईक्र बलिग्न बॉर्म निम्नां८झ्न । ३छि ऊां९णर्षTांश ॥ १५ ॥