পাতা:পরশুরামকুন্ড ও বদরিকাশ্রম পরিভ্রমণ - পদ্মনাথ ভট্টাচার্য্য.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

strfeitsia - aftsserie ○ み*る● ভূমিকা । এখােন তীর্থ-ভ্ৰমণ ব্যাপার সুগম হইয়া পড়িয়াছে । রেলওয়ে ও ষ্টীমারযোগে যখন যেখানে ইচ্ছা অচিরকালমধ্যে চলিয়া যাইতেছি । আজ কালীঘাটে, কাল বারাণসীতে, পরশু প্ৰয়াগে, তৎপর দিন বৃন্দাবনে যাইতে সমর্থ হইতেছি । ইহাতে দেবত দশন করিয়া কৃতাৰ্থ হইতেছি বটে ; কিন্তু তীৰ্থপৰ্য্যটনের সম্পূৰ্ণ ফল লাভ করিতেছি কি না, তদ্বিষয়ে গভীর अन्लक अछि । ऊँीर्थयाब्igयू1 अiछ :- “পদ্মাং গাচ্ছেন্নবৈ যানে যদীিচ্ছেদ্ধৰ্ম্মমত্তমম” ফলতঃ তৃতীর্থ দর্শনও এক তপস্যা বিশেষ ; অশ্বব্যান, গোযান বা বাস্পীয় শকটে আরোহণ পূর্বক আরাম করিয়া চলিলে উদ্দিষ্ট তীর্থধিষ্ঠাত্রী দেবতার প্রতি তেমন একটা আন্তরিক আবেগ জন্মে না। দৃষ্টান্তস্বরূপ ললিতে পারি, পূৰ্ব্বে মাতার হাটিয়া পুৱীধামে যাইত তাহারা যেমন প্ৰতি পাদবিক্ষেপে জগন্নাথকে স্মরণ করিত, এখন যাহারা রোল চড়িয়া যায়, তাহারা কি তেমন ব্যাকুলত সহকারে তঁাহার কথা ভাবে ? এবস্তপ্রকারে তীর্থপৰ্য্যটন করিলে দেশ ভ্রমণেরও সম্পূৰ্ণ ফললাভ ঘটে না। রেলে চড়িয়া বায়ুবেগে একস্তান হইতে অন্যস্থানে গমন করিলে অতিক্রান্ত ভূভাগের সম্বন্ধে অভিজ্ঞতা অতি সামান্যই জন্মিতে পারে। কিন্তু সকল তীর্থই সুগম হইয়াছে, তাহা বলিতে পারি না । পরশুরামক্ষেত্র কিংবা উত্তরাখণ্ড পরিভ্রমণ করিতে হইলে রেলওয়ে যোগে