পাতা:পরাণ-মন্ডল ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পথের বঁাকে, গাছের ফাঁকে, শালিক, শুষ্ঠামা, দোয়েল ডাকে, শালুক ফোটা বিলের বুকে ভাসে কলার ভেলা ।” সে সকল অতীত স্মৃতি ধীরে ধীরে হৃদয় হইতে মুছিয়া যাইতেছে। “ -سسسسس-N}گ “যৌবনেতেই চুল পেকেছে 5ांवङद्ध cजछे शांनि এই দুনিয়ার মন্থনে স্থায়, কোথায় গেছে ভাসি । দাড়িয়ে কথা কবার মতআছে কি আর সময় তত কে কারে চায় ? পান্থশালায় রাত্রি-পরবাসী ।” তবুও কেমন মধ্যে মধ্যে সেই “পাখীডাক ছায়ায় ঢাকা” পল্লীগৃহের কথা মনে হয়। তখন এই রাজধানীর অভ্ৰভেদী ইষ্টকস্তােপ সকল আর মায়াজাল বিস্তার করিতে পারে না। তখন এই কৰ্ম্মকোলাহলমুখর রাজধানীর সঙ্গ ত্যাগ করিয়া বন-জঙ্গলে, আদাড়-বাদাড়ে ছুটিয়া যাইবার জন্য প্ৰাণ ব্যাকুল হইয়া উঠে। এই ན་སྣ་ལྟ་ এক রবিবার অপরাকুকাম্প-ট্রাফেরাির্লম্বা টিকিট কিনিয়া একবারে টালীগঞ্জ ক্লাবের নিকট উপস্থিত-হইয়াছিলাম। সেখান হইতে গ্রামের পথ ধরিয়া কালীঘাট পৰ্য্যন্ত পদব্ৰজে আসিব, ইহাই স্থির করিয়াছিলাম। সে সময়ে আকাশের পশ্চিম কোণে ক্ষুদ্র একখণ্ড মেঘ সঞ্চিত হইয়াছিল। মনে করিলাম। এ মেঘ উঠিয়া আসিবে না, 8