পাতা:পরাধীন প্রেম - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

না। পরীক্ষা পাস করতে ছেলেমেয়েদের মখে যে শ্ৰান্তিভুরা রক্ষেতার ছাপা পড়ে, উমাৱ মখে তার অভাবটা নজরে পড়েছে চন্দ্রনাথের। উমা হেসে বলে, নাঃ । সংসারের কাজ করতাম না তো কখনো, শািন্ধ পড়তাম । বকে বকে মা শেষে হাল ছেড়েছিল। সবাই নিন্দা করত, নিজের লজ্জা হত :- কিন্ত কি করব ? সব দিক বজায় রাখতে গেলে তো চলে না ! চন্দ্রনাথ খশি হয়ে বলে, এই সোজা কথাটা যে খেয়াল থাকে না কত মানষের ! চন্দ্রনাথ উঠি উঠি করছে, সমর খবর দেয়, তোমার সঙ্গে একজন কথা ঋইতে চাইছে দিদি । বললে চেনা নেই, বিশেষ দরকারে এসেছে। স্যুট পরা দীর্ঘকায় সদর্শন যােবক সদর দরজায় দাঁড়িয়েছিল। উমা সামনে যেতেই বলে, নমস্কার । কিছু মনে করবেন না, আপনার সঙ্গে একটি আলাপ করতে চাই । আমার নাম আনিল সেন, আমিও পোস্টাটার জন্য অ্যাপিলকেশন করেছিলাম । উমা বলে, ও ! অনিল একট, হেসে বলে, ভড়কে যাবেন না, আপনাকে বিব্রত করতে আসিনি । এত ক্যান্ডিডেট ছিল, আপনি কাজটা পেয়ে গেলেন, আপনার সঙ্গে একটা কথা বলার ইচ্ছা! হল। অবশ্য আপনি যদি উমা বলে, আলাপ করবেন। সেজন্য কি ? ঘরে আসন । ঘরে চকে চন্দ্রনাথকে দেখে অনিল প্রথমে বেশ একটি ভড়কে গেছে বোঝা যায় । কিন্তু পরীক্ষণে তার মাখে হাসি ফোটে, বিশেষ মানে-যক্তি হালকা কিন্ত ফলাও এক বিশেষ ধরনের হাসি । চন্দ্রনাথ একটা নিঃশ্ববাস ফেলে গম্ভীর মাখে বলে, কি ব্যাপার অনিল ? আমি এখানে কেন ? অনিল বলে, ব্যাপার কিছুই নয়। বড় ডিগ্রী থেকে আমি বাতিল হয়ে গেলাম, এদিকে কে একজন উমা দেবী চাকরিটা পেয়ে গেলেন, তাই একটা কৌতহল হল, আলাপ করতে এলাম । ঃ বড় ডিগ্রী থাকলেই হয় না । 8 अछे का अछि । অনিল আবার তার মানে-যন্ত হাসিটা হাসে । চন্দ্রনাথ আরও গভীর হয়ে বলে, তমি অন্যায় বলছি অনিল । আমি কি তোমায় কথা দিয়েছিলাম। চাকরিটা কবে দেব ? এতটক আশা দিয়েছিলাম ? ঃ বাবা আপনাকে বলেছিলেন, আমরা ভেবেছিলাম তাতেই যথেস্ট হবে । বোঝা যায়। চন্দ্রনাথ রেগেছে । ঃ বললে তমি রাগ করবে। তোমার বাবার আশা করার কসর নেই । আমি কত আশা মেটাব ? তোমরা আশা করেছে বলে আমায় দায়ী করা কি উচিত ? প্রমোদকে DD DBDB DDSS DD BDDDB DBB BBB BBB DBD SS D BDD করে এসেছি । তোমার বেলা কথা যদি দিতাম। -- ᎾᏮᏕ