পাতা:পরিব্রাজকের বক্তৃতা.djvu/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতে ধৰ্ম্ম-প্রচার । ՋՓ সমালের বিচিত্র গতি । বর্তমান ভারতে কেহ কাহারই সম্পূর্ণরূপে অনুবর্তন করিতে চায় না, সকলেই স্ব স্ব প্রধান। একজনের পরাভদে তন্মতাবলম্বী আর একজন পরাভব স্বীকার করে না। রাজা হারিলেও প্রজা হারিতে চায় না, গুরু হারিলে ও শিষ্য তাহ মানিতে চায় না। এক্ষণে প্রত্যেকের সহিত স্বতন্ত্র বিচার করিতে হইবে, প্রত্যেকের উক্তি ও যুক্তি খণ্ডন করিতে হইবে। এখন মহামহোপাধ্যমু শিরোমণি মহাশয় হইতে বালিক-বিদ্যালয়ের পঞ্চমবর্ষীয়া মৌনবতীর সঙ্গে পর্য্যন্ত বিচার করিয়ী। তর্কে হারাইতে হইবে । বস্তুতঃ, যাতায়াতের ও স্ক্রেশ সঙ্গতির বহু সুবিধা হইলেও আমাদ্রের প্রকৃতিগত উচ্ছ স্থলত সদ্ধৰ্ম্ম-প্রচারের অতিশয় প্রতিবন্ধক হইয়। দাড়াইয়াছে। কিন্তু যে কোন বাপাই হউক না কেন, শাস্বসিদ্ধ সাধন-সুলভ মহাতেজে সুনুপ্রাণিত হইয়। যদি সিদ্ধসাধকগণ কর্তৃক ভারতীয় সনাতন-ধৰ্ম্ম পুনঃ প্রচারিত হয়, তবে ভারতীয় গগনের মেঘমালা ভেদ করিয়া "যতে ধৰ্ম্মস্ততে। জয়ঃ" বিদ্যুদৃদল্লীর জ্বলন্ত অক্ষরে প্রকটিত হইয়। অামাদিগের নয়নমন উদ্ভাসিত করিলে । একাগ্রতা একতাকে এবং আগ্রহ ভগবদনুগ্রহকে আকর্ষণ করিয়া থাকে। কোটী কোটী ভারতবাসীর মধ্যে যদি কয়েক জনমাত্র ও এই মহামস্ত্রের মহত্ত্ব বুঝিয়। জীবনসৰ্ব্বস্ব পণ করিয়। সিদ্ধি-সাপনের জন্য দীক্ষিত ও অভিষিক্ত হয়েন, তবে ত্ৰিজগতের প্রতিষ্ঠাত ও মহামস্ত্রের অপিষ্ঠ।ত। স্বয়ং তাহার সহ.Aত। করিবেন। শাস্ত্রের নিগূঢ় তত্ত্ব-রাশির গুহ্য প্রহেলিক