পাতা:পরিব্রাজকের বক্তৃতা.djvu/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতে ধৰ্ম্ম-প্রচার। ఆన সমাজকে পুনরুজ্জ্বল করা প্রত্যেক সাধুত্বদয়ের সাহায্য সাপেক্ষ । ভুপালগণ স্ব স্ব রাজ্য মধ্যে লুপ্তপ্রায় পুৰ্ব্বতন আর্য্যজাতির ভগবদ্ভাবোদীপক ধৰ্ম্মানুষ্ঠান যাহাতে সাধারণের হৃদগত করিতে পারেন, এবং ক্রমশঃ ধৰ্ম্মোন্নতি-সাধন সহকারে তাহীদের চিত্তোৎকর্ষ-সম্পাদন করতঃ গার্হস্থ্য, সামাজিক, রাজনৈতিক, শারীরিক, আধ্যাত্মিক, ইহলৌকিক ও পারলৌকিক কুশল ও স্বখ সস্বৰ্দ্ধন করিতে পুরেন, তাহার উপায় করুন। শিক্ষা ও অনুষ্ঠানাভাবে সনাতন ধৰ্ম্ম আজ কাল আড়ম্বরাবশেষ মাত্র হইয়াছে। ধৰ্ম্মের উন্নতি হইলে দেশের হীনতা দূর ছইবেই হইবে । সাধারণ জনগণ যদি এই সুযোগে সুনীতি-শিক্ষা, হিতোপদেশ-লাভ, জ্ঞানলোচনাদি করিয়া নিৰ্ম্মলচেতা হইতে পারেন, না জানি, তাহ। তইলে দেশের কাদুশ কলা।ণ হয়। সাধারণে ধৰ্ম্মোৎসাহী হইলে, সমুদয় ভারতবাসী একটী মনোহর অধ্যাহ্বভাবস্তুৰে বদ্ধ চুইয়। পরস্পর আত্মীয়ত। প্রদর্শন করিবে । আশা করি, সসুদারচেত। মহারাজ, রাজা, ও ধনাঢ্য দেশ-হিতৈষীগণ আমাদের এই প্রস্তালে কর্ণপাত করিলেন । অনেকে আশঙ্কা করিতে পারেন যে, ভারতীয় সনাতনধৰ্ম্মাবলম্বীগণ এক্ষণে বহু সম্প্রদায়ে বিভক্ত হইয়। পড়িয়াছেন, সুতরাং তাহাদের প্রত্যেকের ‘মত-পোষক ধৰ্ম্মেপিদেশ দান করিতে হইলে প্রত্যেক মতের এক এক জন ধৰ্ম্মপ্রচারক আবশ্যক ; অন্যথা সাধারণের রুচিকর উপদেশ দান করিতে কোন ধৰ্ম্ম-প্রচারক কখনই সমর্থ হইবেন না। এত