Ye (t হচ্ছে, তাই ভারতের আর তত কদর নাই । একথা ইউরোপীরা স্বীকার কৰ্ত্তে চায় না । ভারত—নেটিভ পূর্ণ, ভারত যে তাদের ধন সভ্যতার প্রধান সহায় ও সম্বল, সে কথা মানতে চায় না, বুঝতেও চায় না। আমরাও বোঝাতে কি ছাড়ব ? ভেবে দেখ কথাটা কি। ঐ যারা চাষা- ভারতের ছোট ভুষা তীতি জোলা ভারতের নগণ্য মনুষ্য, বিজ্ঞাতি- জাত পূজাহ। বিজিত স্বজাতিনিন্দিত ছোট জাত, তারাই আবহমান কাল নীরবে কাজ কোরে যাচ্ছে, তাদের পরিশ্রমফল ও তারা পাচ্ছে না। কিন্তু ধীরে ধীরে প্রাকৃতিক নিয়মে দুনিয়াময় কত পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। দেশ, সভ্যতা, প্রাধান্য, ওলটপালট . হয়ে যাচ্ছে। হে ভারতের শ্রমজীবী ! তোমার নীরব, অনবরত নিন্দিত পরিশ্রমের ফলস্বরূপ বাবিল, ইরাণ, আলকসন্দ্রিয়া, গ্রীস, রোম, ভিনিস, জেনোয়, বোগদাদ, সমরকন্দ, স্পেন, পোর্তুগাল, ফরাসী, দিনেমার, ওলন্দাজ ও ইংরেজের ক্রমান্বয়ে আধিপত্য ও ঐশ্বৰ্য্য ! আর তুমি ?—কে ভাবে একথা । স্বামীজি । তোমাদের পিতৃপুরুষ দুখানা দর্শন লিখেছেন, 8 ל
পাতা:পরিব্রাজক.djvu/১১৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।