মিসর তত্ত্ব। ১২০ সেমিটীক জাতিবর্গ ও ইরাণি, যবন, রোমক প্রভৃতি আৰ্য্যজাতির সংমিশ্রণে–বর্তমান ইউরোপী সভ্যতা । “রোজেট্রাষ্টোন” নামক একখণ্ড বৃহৎ শিলালেখ মিসরে পাওয়া যায়। তাহার উপর জীব, জন্তুর লাঙ্গল ইত্যাদি রূপ চিত্রলিপিতে লিখিত এক লেখ আছে তাহার নীচে আর এক প্রকার লেখ, সকলের নিম্নে গ্রীকভাষার অনুযায়ী লেখ । একজন পণ্ডিত ঐ তিন লেখকে এক অনুমান করেন। কগু নামক যে ক্রিশ্চিয়ান জাতি এখনও মিসরে বর্তমান এবং যাহারা প্রাচীন মিসরিদের ংশধর বলে বিদিত, তাদের লেখের সাহায্যে, তিনি এই প্রাচীন মিসরি লিপির উদ্ধার করেন। ঐরূপ বাবিলিদের ইট এবং টালিতে খোদিত ভল্লাগ্রের স্যায় লিপিও ক্রমে, উদ্ধার হয় । এদিকে ভারতবষের লাঙ্গলাকৃতি কতকগুলি লেখ মহারাজা অশোকের সমসাময়িক লিপি বলিয়া অাবিস্কৃত হয়। এতদপেক্ষা প্রাচীন লিপি ভারতবর্ষে। পাওয়া যায় নাই । মিসরময় নানাপ্রকার মন্দির স্তম্ভ, ইত্যাদিতে যে সকল চিত্রলিপি লিখিত ছিল,
পাতা:পরিব্রাজক.djvu/১২৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।