পাতা:পল্লি-বিকাশিনী.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3.08. পল্লি—বিকাশিনী রাম। বাবার কথার ভাব বুঝি নে ? চল কাপড় ছেড়ে মায়ের কাছে যেমন করে হোক তার মত কৰ্ত্তে হবে। (সকলের প্রস্থান। 0صسسسسه চতুর্থ গর্ভাঙ্ক। রন্ধনশালা, ক্ষেমঙ্করী ও মনোরম আসীনা। ক্ষেম। এদের কি আর দেখা হয় না। গিয়েছেও ত এখন না । লোকে বলে গঞ্জন দাও,--যাধে গঞ্জন দেই, কেও কথার বশ নয়। মা তুমি দুধটো উৎলুলে আস্তে আস্তে নেড় আমি বাবাকে দেখে আসি। ( প্রস্থান। মনে । ( দীর্ঘ নিশ্বাস ) নাথ এমন বিপদে পড়েছিলেন ! সেই জন্যই আমার প্রাণ এত অস্থির হয়েছিল। তা যাক এখন যে প্রাণে প্রাণে এসেছেন, এই আমার বহু পুণ্যের জোর ; পাড়াগায়ে কখন আসেন নাই দেখেছেন কি ন সন্দেহ, এত বন এত জঙ্গল ভেঙ্গে যে প্রাণে প্রাণে এসেছেন আমার পরম সৌভাগ্য। লৈয়ের স্বামী ত নাথ কে সঙ্গে করে আনেন বনের মধ্যে এসে তার কথা বল্লেন না-শাস্তমণির দ্বারা জিজ্ঞাসা কল্পে ভাল কৰ্ত্তেম । উঃ যখন বাড়ীর ভিতর এলেন তখন মুখ রক্তবর্ণ আবারনয়ন দুটা যেন জলে ভাসছে ; তা ভামুক ; যে বিপদে পড়েছিলেন চোকছল ছল কৰ্ব্বে,আশ্চৰ্য্য কি। লৈ স্বপ্নের কথা বলতে বলতে বলে না-- (হরিদাসীর প্রবেশ । ) হরি। ঠাকুরী ঠাকুরী বড় মজা হয়েছে। মনে । কি ! হরি । তোর মুখ আজ এত মলিন কেন ঠাকুরী। এত দিন ঠাকুর