পাতা:পল্লি-বিকাশিনী.pdf/১১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পল্লি—বিকাশিনী। Sšė জামাইকে না দেখে পাগল হয়েছিলি, আজ তিনি এলেন আবার পথে এমন বিপদে পড়েছিলেন, কোথায় আমোদ কৰ্বি, তোর মুখে মুখের হাসি দেখবে বলে তাড়াতাড়ি ছুটে এলাম--না তুই মুখ ভারি করে বসে থাকলি । , মনে। তিনি কি কচ্চেন ? হরি। তুই ভাই আগে একটু হাস আমি দেখি, পরে বলটি। তোর এমন বিরস মুখ আমি ত আর কখন দেখিনি দিদি। তোর পায় পড়ি অমন মুখ ভার করে থাকিস নে । মনে বোন আজ আমার পরম সৌভাগ্য অনেক পুণ্যের জোর যে নাথকে আমি জীবিত পেয়েছি ( রোদন ) তবু যে কেন কাদি বোন আমি বুঝতে পারিনে ; প্রাণের মধ্যে যেন হু হু কচ্চে। সৈয়ের স্বামী ত নাথকে সঙ্গে করে আনেন। র্তার কথা বলতে বলতে আর বল্লেন না কেন ? হরি। তিনি বাড়ী গিয়েছেন।--তুমি এলে আমরা সকল কথা জিজ্ঞাসা কল্লাম কি না । মনো। সত্য বলুচ্ছিস ত ? হরি। আমি মিথ্যে কথা বলিনে । মনে । তোর' ত দিল্লি করি আমার গায় হাত দিয়ে বল দেখি হরি। কেন ভাই, এবার যে অন্যায় কথা বল্লে । দিব্বি কর। দেখে তুমি কত দিন কত কথা বলেছ--সেই পৰ্য্যন্ত আমাকে দিল্লি কৰ্ত্তে শুনেছ। মনো। থাকু ওকথায় আর কাজ নাই তুই কি বলছিলি বলু। হরি । ঠাকুর জামাই তক্তপোষের উপর বসে আছেন। শাস্ত কাদু নিচেয় বসে গল্প কচ্চে আমরা জানলা দিয়ে উকি মাক্ষি; আমি বল্লাম দিদি চলন কেন যাই । তিনি আমচ অম্চা করে গেলেন আমি তার পেচনে পেচনে গেলাম। আমাকে দেখেই বলেন--“ আপনার নাম কি ? ( ; )