পাতা:পল্লি-বিকাশিনী.pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২৪ পল্লি—বিকাশিনী। নিজেই রাত্তির করে থানায় এজাহার দিতে যায়, তাই দশ বার গণ্ড৷ চৌকিদার এখান দিয়ে বলতে বলতে যাচ্চিল—আমি তখন মাঠে বসেছিলাম। (দুইজন চৌকিদারের প্রবেশ, ও প্রথম রমণীর বন মধ্যে গমন ) প্র, চেী। বনের মধ্যে কে গেল নছিব দেখত –ঝি তুমি এখানে কেন ? ঝি। ডাকাতে আমার বাবাকে মেরেছে আমি তাই দেখতে যাচ্চি ও মেয়ে মানুষটকে কিছু বল না। দ্ধি, চে । উনি ডাকাতের কথা বল ছিলেন আমরা ওঁকে চাই, আমরা সেই জন্য এখানে এইচি । প্র, র। ( বন হইতে বাহির হইয়। রোদনস্বরে ) দয় বাবা আমাকে কিছু বল না আমি কারো কোন কথায় থাকিনে বাবা। কাল এত মেয়ে মান ষির নাম লিখে নিয়ে গেলে কৈ আমার নাম তার মধ্যে পেয়েছ বাব। দ্ধি, চোঁ। [কৃত্রিম রেযে ] তোমা মমি কি ? প্র, র। আমার নাম ? (রোদন স্বরে ) অ্য। অ্য। কি হলো হলো প্র, চে। নাম কি বলুন, আমরা কিছু বলবে না। প্র, র! অ’ বাবা কি হলো কি হলো ? প্র, চোঁ। নাম বলুন, আপনার কিছু ভয় নেই। প্র, র। আমার নাম---নাম পেচোর মা। ঝি। আর ওকে ছি বল না ও এমনিই ভয়ে মচে । প্র, চে । তবে যান আপনি । প্র, র। আঃ বাবা বচলে। (প্রথম রমণীর প্রস্থান । প্র, চোঁ । ৰি তোমার বাবা বে চেছেন ত ? ঝি । কি জানি বাবা আমি তাকে এখন দেখিনি, কেমন করে বল বো। মামা যেমন বল্লেন, তাতে বাচু লেও বাঁচতে পারেন মাথা---