পাতা:পল্লি-বিকাশিনী.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্জি-বিকাশিনী। 冬s” (সাধু ও বিশ্বনাথের প্রবেশ । ) বিশ্ব । বেটার গিয়েছে—বাব। বাচা গেল। উঃ ভিক্ষ্মীদেব আর কি, ওদের দেখে আবার ভয় । যে বেট গাজা না খায় সে আবার মানুষ । বেটীদের জ্বালার অস্থির—বাওয়া গেজেল গেজেল কর গাজায় কত মজা তা ত খেয়ে দেখলে না, তা ওর মজা বুঝবে কি । (বালককে লক্ষ্য করিয়া) তুই শাল। এখানে কি কচ্চিস র্য। (কেশাকর্ষণ ) বা । কা—কা কাক আমি শাল। নই—শালী নই—তোমার ভাই পো ভাইপো—চুল ছেড়ে দাও আমি যাচ্ছি। বিশ্ব । (চুল ছাড়িয়া হাস্যমুখে ) দুর শাল, বলে শাল নই। ( বেগে বালকের প্রস্থান । কি সাধু কি বল! পঞ্চাশ টাকা দেব বল্লাম তবু হলে না, এইমাগগি গ গুরি সময়— সাধু আপনি পোঁদ চাস টাঁকা দেব দেব ত এই করার বল চে । এক কুড়ী দশ টাকা দিলিউ যুই একাজে ঘেড় ইনে। বিশ্ব। দুর বট। এত লোক মরে ভেনে গওলার মরণ নেই। সাধু। এজ্ঞে আপনি মুখ সেম্লে কত কৈও । , বিশ্ব । সাধুভূটান। আমি তোকে দুকুড়া দশ টাকা দিতে চেলাম, তুই বল্লি এককুড়ী দশ টাকা দিলেও পার বিনে । সাধু— এজ্ঞে তাই কেন আগে বলে না। ত৷ মোর তানারে আগে মুদুই । - বিশ্ব-- তামার আবার কেরে। সাধু— এঞ্জে মোর ইস্তিড়ী গো ।