পাতা:পল্লি-বিকাশিনী.pdf/৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্জি-বিকাশিনী । &t হব। যে স্বামীকে চোকের আড়াল কৰ্ত্তে হৃদয় কাতর হয়-যার প্রেমপুর্ণ মধুরালাপ শুনতে মন লীলায়িত হয়—সেই জীবন সৰ্ব্বস্বকে বিদেশে রেখে—স্তার প্রেমালাপ না শুনে, কিরূপে স্থির থাকা যায়। আমি ত কখনই পারি নে ভাই। এহেন দুখের কালে কেবল সজনী, দারুণ বিরহ জ্বালা নিবারিতে পারে, বিনা প্রেমপরিপূর্ণ নাথের লেখনী । শান্তিনিকেতন মরি দুঃখের আগারে । মনো। তা সই একবার করে বলচে। আমি বারণ করে যে দুঃখে কালযাপন কচ্চি—তা মনই জানছে, আর অন্তর্যামী জগদীশ্বরই জানছেন । শশি । সই আমার স্বামী আস্চে শনিবারে আসবেন, তাকে সঙ্গে করে আনেন লিখে দেব ? মনো। বেণীবাবুর সহিত ভঁর তো আলাপ নাই ? শশি । তুমি তার ঠিকান জান, আমার কাছে লিখে দাও আমি পত্রের মধ্যে পাঠয়ে দেই—তুিনি অনুসন্ধান করে লবেন। মনে । সে পরামর্শ মন্দ নয়—কিন্তু ভাই তেমন কপাল নয় । শশি। তিনি যদি আসেন, আমাকে কি দেবে। ষনে। আমি ত তোমারই আছি । তাকে চাও তাও দিতে পারি। হরি। ভাই আমার ইচ্ছে করে তোদের কাছে অম্নি করে ভাতারের কথা বলি । * নি । কথায় কথায় বেলাটা একেবারে গিয়েছে-(উঠিয়া) আয় বড় বে মা হয় ত কত বোকুবন কন—অায় আজ যাই কাল আবার সকালে আসবে। • (সকলের প্রস্থান । যবনিক পতন