পাতা:পল্লি-বিকাশিনী.pdf/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পল্লি-বিকাশিনী : 翻哈 চারু (ক্রোধে ) রেখে দেন মহাশয় কথা সমাপন, রাগে সৰ্ব্ব শরীর কঁপিছে! - হরি । চারুর মত ছেলে কি আর আছে—ওরই লেখা পড়। সার্থক আর যত দেখ সব কুলাঙ্গার নেশাখের। চারু। আজ্ঞে ও যদি বলতে তোমার বাড়ী লয়ে যাচ্চি—আমার অত রাগ হতো না। তার পর আমার সাক্ষাতে অম্লানবদনে বল্লে পাইটটা র্তার বাড়ীর মধ্যেই দরকার আছে নতুবু এখানেই দিয়ে যেতেম। হরি। ওসব কুলাঙ্গারের কথা কানে তুলতে নাই। এ কথা ত কেহই বিশ্বাস কৰ্ব্বে না—আর আমার স্বভাবত জানই । চারু। আজ্ঞে জানি বলেই ত বল চি । হরি । ও ভোলানাথ-ও কাশীশ্বর ভায় বলি এখন যে যুখে কথা মই--নরন্দ্র মদখায় বলেছিলাম বলে যে তোমরা আশ্চর্ম্য হয়েছিলে । চুনিলাল একবার তামাক দাও। (চনিলালের গমন ) চারু । আজ্ঞে মহাশয় এ কথা কি আপনি পূর্বেই শুনচেন ? হরি। চার তুমি ছেলে মানুষ-বহুদশী নও, এ সকল আমরা মুখ দেখেই বুঝতে পারি। চার্য । আছে-পারেন-পারেন তা পারলেন না। আপনি কত বড় লোক-আপনি না থাকলে গ্রামের দশা কি হতো বলা যায় না । কাশী । চারু ত তুমি সে দলের খবর রাখ-নরেন্দ্র বিনোদ নাকি হারাণী কাওরণীর মৃতদেহের সৎকার করেছে ? চারু। আজ্ঞে মুধু সৎকার কি মহাশয়! তার শ্রাদ্ধের জন্য ইরির মধ্যে চাদ তুল ছে। ওর যে কেন লেখা প হরি। সে বেটা ত দেখতে তত ভাল ছিল না আর শুনতে পাই অমাহারেই মরে। চারু। (স্বগতঃ) ও কি ভয়ঙ্কর লোক--তা আমার চরম সীমা