পাতা:পল্লি-বিকাশিনী.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wારે পল্লি—ৰিকাশিনী । করি—ত। কেমন পোড়া কপাল, তাহাতেও বঞ্চিত হইলাম। কি দুরদৃষ্ট তোমার চিহ্ণিত কোন বস্তুই নাই যে দুদণ্ড প্রাণধরে তাই দেখি— তাহাই বক্ষে রাখিয়া জীবন যাপন করি" ওঃ প্রিয়তম আমারই জন্য এত ক্লেশ সহ্য কচ্চেন, আর আমি তার হাসি মুখ ধ্যান করে জীবন ধারণ কচ্চি—আমার জীবনে ধিক্ অদ্যই প্রিয়ার উদ্দেশে বাট হইতে বহির্গত হইব—ম কি বলিবেন? জননী কি ইহাতে অমত দিবেন? কখনই না-তিনি আম অপেক্ষ মনোরমাকে অধিক ভাল বাসেন--- । তি প্ৰাণেশ্বরী যখন পিত্রালয়ে যান জননীর কত কান্না, পুত্ৰ বধ,কে পিত্ৰালয় পাঠাইতে কাহার জননী এরূপ করে কাদেন ? —( পত্র পাঠ ) * “ তুমি বিদায় কালে এ পোড়া মুখে একটা চুম্বন করিয়া ছিলে। সে দাগ দুদিন যাবৎ ছিল। ছোট বে) দাগ দেখিয়া জিজ্ঞাসা করে “ কিসের দাগ "। আমি আয়না ধরিয়া দেখিলাম দাগট,--সেই স্থানে;---অমনি কহিলাম “ ওপানের ছোৰু। সে বলিল " বুঝিচি ”। আমি কৃত্রিম রোষে তাহার পষ্টে একটা কিল মারিলাম যে প্রস্থান করিল-আমি হস্ত দ্বারা দাগ টা ভাল করিয়া ফুটাইলাম। এই রূপ প্রত্যহ আয়না করিয়া দাগ দেখিতাম, ই সি হইলে বাড়াইতাম। বড় বোঁ দেখিয়া বলিতনে ঠাকুরবীর সোণার অঙ্গ এখানে এসে মলিন হলো কি ন! আয়ন ধরে ধরে তাই দেখা হয় ”। আমি যে কেন দেখি ছোট বে। তাহা বুঝিয়াছিল। সে সেই দাগে কত দিন তুমি হইয়া দাগ করিয়াছে---এই রূপে ১৫ দিন গালে দাগছিল--ত্রমে দাগ লুপ্ত হইল--দুঃখিনী অকুল সাগরে ভাসিল। প্রাণ তুমি যদি দণ্ডদ্বারা স্থানটা ক্ষত করিয়া দিতে,--- আমি যত দিন এখানে থাকিতাম তোমার কৃত দাগ দেখিয়া মুখে থাকিडांभ । “ ( क्रौञ्चनिश्वांन) প্রাণ তুমি কি দুঃখিনীকে ভুলিয়া নিশ্চিন্ত আছে ? তবে পত্র লিখিতেহ না কেন ? রাগ করিয়াহু! আমার পুর্ব নিষেধ ধাক্য শুনিয়া কি