পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠাকুরদাদার কাহিনী । ২৩৭ • বাঙ্গলা দেশে কেহ ইতিহাস লেখে না, কেহ ইতিহাস পড়েও না । সেটার প্রতি কখনও লক্ষ্য করিয়াছ ? আমি বোধ করি, এ বড় সুবুদ্ধির বন্দোবস্ত । ইতিহাসে পুরাতন কথা লেখা থাকে; কায কি বাবু সে কথায় ? এখন, এই উপস্থিত মূহুর্তে আমার যদি গাড়ি যুড়ি, চেইন ঘড়ি, হুইপ ছড়ি, চশমা দাড়ি, সমস্তই থাকে, তাহা হইলে কাল আমার কি ছিল, আমিই বা কে ছিলাম—সে খোজ খবরে দরকার কি ? বাস্তবিক দরকার কিছুই নাই; আর দরকার যাহাতে নাই, বাঙ্গালী ও তাহাতে নাই | ' বাঙ্গালী ত অজ্ঞান নয়। “ভূতে পশুস্তি বৰ্ব্বরাঃ”—যে জাতির ইষ্ট মন্ত্র, সে কি কখনও অজ্ঞান হু 2 বাস্তবিক মানের জন্ত ভাবিতে নাই । মান তোমার ও নয়, মান অ:মার ও নয়, মান যায় ও না; ফল কথা মান মানীর, যখন যাহার মানে দরকার, তখনই তার মান । মানের সঙ্গে যখন চিরন্তনের বাধা সম্বন্ধ কাহারই নাই, তখন মানের জন্য প্রাণ দেওয়া, ধন দেওয়া, দুরে থাকুক, এমন যে ফন্ধিকার ਦੇਿ4 ফাকি, তাহাও সকল সময়ে দিতে নাই । কালে ভদ্রে ফাকী দিয়া, কি দুটা মিছ কহিয়। যদি মান প। ওযা যায় ক্ষতি নাই । কিন্তু ঐ বস ।

• * ठेादूद्रकालीद्र कश्निौ । এক থাকেন রাজা, তিনি খান খাজা, বাস করেন আমড়ার বাগানে। কোট বালাখানা, বাগ বাগিচা, দীঘী, পুষ্করিণী, হাতী ঘোড়া, গাড়ী, পান্ধী, লোক লস্কর—এ সব যে কত তা বলিয়া ওঠা যায় না। রাজার ভাণ্ডার, কুবেরের ভাণ্ডার। ফল কথা, ভূভারতে এমন রাজা আর ছিল না।