পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{} স্ত্রী-স্বাধীনত । 之筑● আরম্ভ করেছে; কেউ কেউ বলে তাকে ৰাধী রেখেচে । সত্য মিধ্য ভগবান জানেন।" অল্প সন্ধ্যার পর জীৰনককের বাকীতে কামিনী মঙ্গরী বসু এবং তঁহার ইয়ায়িনীদের যে মজলিস इहैবার কথা আছে, তৈরকে তাহ আর বলিলেন না। হয় ত পাছে ভৈরব আপন দাদার মুখে কিছু ইঙ্কিত পায়, সে ভয়েও তিনি কৰা চাপিয়া গেলেন । তাহাতে কিন্তু ভৈরব, দাস বুঝিলেন না। ট্রাদার সঙ্গে দেখ করিবার জন্য একটু পড়াপীড়ি আরম্ভ করিয়া দিলেন। পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি, কামিনী সুন্দরী বসুর মনে স্বৰ্য্যা ছিল ; কেন, বলা যায় না, কিন্তু আজ সেই ঈর্ঘ্য সন্দেহে ধরিণত হইল। আসিয়া উপস্থিত হইলেন । তিনি আসিবার সময় ভৈরবের জলধায় ভৈরবের কপোলদেশ স্তুভিষিক্ত করিতেছে, দেখিয়া আসিলেন ; তাহাতে চিত্ত আরও উদভ্ৰান্ত হইল। * পাঠ-প্রকোন্তে বসিয়া কামিনী সুন্দরী বস্তু অনেক চিন্তা করিক্তে লাগিলেন ; কিন্তু চিস্তার অবসান না হইয়া বাহুল্যই হইতে লাগিল । তখন সেই খানসামানী ম্যানককে ডাকিলেন। ম্যানক মনের গতি জানিত, স্বরধর্ণ ডিকাস্টার, গেলাস, জল, বরফ সম্মুখে রাখিয়া দিয়া কথাটা না কহিয়, আবার ঘর হইতে বারি ইয়া গেল। দুষ্ট লোকে বলে, মদ আনিবার সময়ে মেনকা এক গত্য আপন গলায় ন দিয়া আনিত না, এবং গদ্ধের আশঙ্কাতেই কথা কতি না। কিন্তু সে ইষ্ট লোকের কথা। সে কালে পুরুষেরা স্বাধীন ছিল, তখন বাবুদের খানসামারও ঐ অপবাদ শুনা ধাইত .