পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Վ Ե-Ե. *ाँल्लंडूब्र । ভাষার ঘরে ঘরে কী লইয়াছে। পঞ্চানন এখন ছে:...৭ এই নিয়মের দাস ; অতএব মামুলী কাজটা তিনি করিবেন, সেই কৈফিয়ৎ ৰলো, যাই বলে, একটা তিনি দিবেন। I বঙ্গ সংসারে পঞ্চানন্দের প্রয়োজন আছে, তাহাতে সন্দেহ নাই । কেবল ষে রঙ্গভঙ্গের জষ্ঠ পঞ্চানন্দ থাকিবে, তাহ নয়, সে হু হরবোলার কাজ, ভীড়ের কাজ। হো হো করিয়া হাসান যে পঞ্চানন্দের কাজ, তাহীও নয়, কুতুকাতু দিলেই ত অনেকে হাসিয়া গলিয়া যায় । পঞ্চানন্দের প্রয়োজন গুরুতর,—ভ্রমের বিরুত মুক্টির চিত্র প্রদর্শন অসারতার মৰ্ম্মোদঘাটন, ভাষার পুষ্টিসাধন, প্রকৃত দেশহিতৈর্ষিতার উৎসাহবৰ্দ্ধন –তদভাবে পাচট লোক প্রতিপালন এবং নিজের কিঞ্চিৎ অর্থে পার্জন—ইহাই পঞ্চানন্দের প্রয়োজন । তুমি বিষ্কার ভাগুরী, জ্ঞানের কুবের, তোমার প্রয়োজন না থাকিতে পারে; কিন্তু এক আর একে দুই হয়, ইহা যে বুঝিতে পারে, সে ও এখন বুঝিতে পরিবে যে, পঞ্চানন্দের প্রয়োজন আছে । নহিলে আবির্ভাব কেন ? যাহারা পঞ্চানন্দের পরম বন্ধু, তাহার একটা অনুযোগ কারয। থাকেন, সেটার উল্লেখ আগ্রে করা আবশুক। তাহার বলেন যে, পঞ্চানন্দের অনেক কথা বোঝা যায় না । ইহা যদি সত্য হয়, তবে বলিব দোষ পঞ্চানন্দের নয়, দোষ তোমাদের বুদ্ধির, আর দোষ তোমাদের ভাষার । বাস্তবিক কিন্তু অনুযোগটাই অমূলক ; বাঙ্গালা ভাষা বুঝিলে নাকি ভারি নিন্দার কথ, সেই জন্ত বুঝিয়াও অনেকে বলেন যে বোঝা গেল না। তাহার এক প্রমাণ এই যে, ক্ষুদে টাকঙ্গ, ছেলে ছোকর, পালে পালে দলে দলে যখন টেলস্থলে রাজনীভিন্ন বিষম সমস্তার বিজতীয় বিতণ্ড গুনিবার अष्ठ सिक्कोड़ेक्क पंरक, उत्पर्म छcर्कद दएज ब्। যে আমি বুঝি না, তবু