পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

있 *ाँहूर्णांकूव्र । ক্ৰক্ষেপই করিলেন না, উলটিয়া হো হো শব্দে হাসিয়া দিলেন । তাহার পর যদি তাহাকে বেহায়া, নীচপ্রকৃতি, পাজি, নচ্ছার, তুরাচার বলিয। অপদস্থ করিবার কামনা করেন, সেও বৃথা হইবে, নাম ধরিয়া না ৰলিলে বাবু চটিবার লোক নহেন । কিন্তু এখানে নেচিবদের প্রকৃতি স্বতন্ত্র রূপ। অমন তরে। একটা কথার ইঙ্গিত যদি এখানে হয়, তাহা হইলে আর রক্ষা নাই, সকল উকীলে যুটিয়া সেই পালনষ্টকারী ক্লঞ্চ মেষকে শিকার করিয বাহির করিবে, তবে ছাভিবে ; সম্প্রদায়কে সম্প্রদায় ক্ষিপ্তের ন্তায় হইয উঠিবে, যতক্ষণ প্রতীকর না হয়, ততক্ষণ জলগ্ৰহণ–এ দেশে ব্রাষ্ট্ৰীগ্রহণ—করবেন না । এই দেখিয়া আমার আহলাদ ইষ্টয়াছে , হুম ত নোটবদের আমি ভালো বাসিয়া ফেলিব । যাঙ্গ তযু পাবপত্রে টের পাইবেন । & বিলাতের সংব দদা লব পত্র । আমরার প্রিয় পঞ্চানন্দ, আমি এখন সভ্যতার খনিতে প্রবেশ করিয়াছি, সুতরা আর সে সেকেলে—“দণ্ডবং প্রণাম” ইত্যাদি বর্বর সম্বোধনে আমার পত্র কলঙ্কিত করিতে পারি না । ভারতবর্ষের লোকের একটা ভয়ানক কুসংস্কার আছে, তাহলে মনে করে যে পিতা বা তত্তলা লোক হইলেই ভক্তির পাত্র হইয়া পড়ে, তাহাদিগকে সরস প্রিয় সম্বোধন করিলে পাপ হয়! কি মূর্খতা ! ফলে, এখানে কোনও প্রকার , কুসংস্কারের স্বান পাইবার অধিকার নাই ; একজন নেটিক কবি লিখিয়াছেন— ૧. '