পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\g ● ● *ीहूर्णांकूव्र । যে”—জিজ্ঞাসা করায় গিরিশ দুই হাত খুলিয়, হুইট পয়স দৈখাইয়। বলিল--"তুমি যে মিশিয়ে আনতে বারণ করেছিলে, তাই ফিরে এলাম। কোন পয়সাট বডির আর কোনটী তামাকের তা তুলে গিয়েছি । অদ্ভুত প্রশংসা মদনপুরের বৃন্দাবন দত্ত খুব ব্যয়বিধান করিয়া পিতৃশ্ৰাদ্ধ করিলেন, কিন্তু অধ্যাপকদের বিদায়টা তাদৃশ সন্তোষজনক হইল না। দত্তজ ক্রিয়া সাঙ্গ করিয়া এক জন ভট্টাচাৰ্য্যকে একটু অহঙ্কারের সঙ্গিত জিজ্ঞাসা করিলেন—কেমন মহাশয়, লোক জনের খাওযাল দাওয়ান কেমন হ’ল ? ভট্টাচাৰ্য্য উত্তর দিলেন—সে কথা আর বলতে হবে কেন ? এ একটা ভূতের বাপের শ্ৰাদ্ধ হয়ে গেল। এমন ক্রিয় প্রায় দেখ। যায় না । যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণ আশ । রামগোবিন্দ এক খুনী মামলায় ধরা পড়িয়া চালান হইয় গেল। যে কনষ্টেবল তাহার সঙ্গে যায়, সে তাহার উপকার করিবে, এই আশ্বাস দিয়া কিঞ্চিৎ হস্তগত করিয়া লইল । মাজেষ্টর সাহেব রামগোবিন্দকে দাওরা সোপর্দ করিলেন ; কনষ্ট্রেবলকে রামগোবিন্দ বলিল—“ভাই বাচলাম না ত?” কন্‌ষ্টেবল বলিল—“ন্ডর ক্যাহা ভাই উপরমে খোলাসা হো যাওগে ।”