পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* ウ・ *ींहूर्णांडूव्र । উপরে নীচে চাপ না পড়িলে, ভারতবাসীর জ্ঞানযোগ হইবে না। উকীলদের জ্ঞানযোগের এই অবসর,—উপরে সাহেব, নীচে মোক্তার। বাছা সকল, টিপে ধরবে ছাড়বে না। কিন্তু উকীলদেরও তাদৃশ ভয়ের কারণ নাই। পঞ্চানন্দের এক বন্ধু বলিয়াছেন, উকীল তিন জাতীয় ; প্রথম, ময়ূর,—ইহঁরা পুচ্ছবলে অর্থাৎ পfকাম দেখাইয়া খান ; ইতর লোকে ইহাকে বলে— পসার, ক্ষমতা, সময়, অথবা কপাল । ইহঁদের ভাবনার কারণ নাই, যতদিন প্যাকাম আছে, ততদিন চিড়িয়াখানায় ইহাদের মান যাইবার নহে। “ দ্বিতীয়, কাক-ইহার ছেলে-পুলের টোকা হইতে মুড়িটা, লাডুট। অথবা আঁস্তাকুড়ে এটোটা কাটাটা খুঁটিয়া খায় ; ইহঁদের কেহই যত্ব করিতে নাই, কাহারও প্রত্যাশাও নাই, তথাপি এক রকমে পেটুটা ভরে, জীবনটা কাটে । ইহঁাদেরও ভাবনা নাই । তৃতীয়, কোকিল,—ইহারা পরের বাসায় প্রতিপালন হয়, পরের আধার খাইয় প্রাণ বাচায়, সময় পাইলে কুহু কুহু করে আর বসন্ত এবং বিরহীর কাছে মামে একটু খাতির পায়, কাজে পায়না বরং গালি খায়। ভাবনা ইহাদের জন্ত । নোটব, সিবিল সাৰ্ব্বিস। অর্থাৎ কাল আদমিদার গৌরাঙ্গপ্রাপ্তির ঘোষণাপত্র। তদীয় উৎকৃষ্টতা, ঐ রাজপ্রতিনিধি এবং মন্ত্রী সভার মধ্যস্থ বড়লাট সাহেব সন্তুষ্ট হইতেছেন ঘোষণা করিতে র্তাহার ভালবাসার ধন ভারতবর্ষের প্রজাগণের প্রতি যে তাহদের কুখনিশার অব সান হইল। কোনকালে, এএমতী:মহারাজী, আন ভাল্লেী