পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8? अँहूर्णां६ब्र । বিদ্যাশিক্ষারূপ ঘোড়দৌড়ের মাঠে স্থাপাইয়া গিয়া থাকে, অথবা চক্র কাটিয়া বহির্গত হইয়া থাকে, অথবা মোটেই বড়মানুষীরূপ আস্তাবলের বাহিরে না গিয়া থাকে, তাহা হইলে তাহদের উক্ত কালোগৌরাঙ্গ প্রাপ্তির আশা রহিবে। ইগর প্রতি কারণ হইতেছে যে, হাটে বাজারে যে জহুরাত বিক্ৰী হয়, তাহাত দাম দিলেই পাওয়া যাইতেছে, এবং শস্তাও বটে, তবে যে রত্ন খনির তিমিরাবৃত গর্ভে গোপনে জ্যোতিঃ বিকীর্ণ করিতেছে, শাস্ত্রানুসারে—“মৃগ্যতে হি তৎ"। আর বিশেষতঃ সকলেই অবগত আছে যে, কোম্পানী বাহকুরের আমলে ছাত ধরিয়া কত জন তিন পুরুষ পৰ্য্যন্ত বড়মানুষ হুইয়া গিয়াছে। ইদানীং সে প্রথা বন্ধ হইয়া কেবল বর্ণমালার অক্ষর সকল নানা রকমে সাজাইয়া, কাহাকেও তুই, কাহাকেও তিন অক্ষর দেওয়া যাইতেছিল, কিন্তু এত ব্যয়ভূষণ করিয়া অক্ষর কিনিতে অনেকে প্রকাশতঃ না হউক, মনে মনে ইতস্ততঃ করিয়া থাকে, তদীয় উৎকৃষ্টত ইহাটের পাইয়াছেন। তাহদের প্রতি এবং তাহদের সস্তানদের প্রতি একটা কিছু করা উক্ত উৎকৃষ্টত যুক্তিসিদ্ধ এবং যোগ্য বিবেচনা করিতেছেন। ইহাও নিয়ম করা হইতেছে যে, যে সকল ব্যক্তি কালা হইয়া গৌরাঙ্গ প্রাপ্ত হইবেক, তাহারা “নোটব” রহিল, অতএব দরবারে কম্বা এজলাসে কিম্বা প্রকাগু স্থানে জুতা পায়ে দিয়া উপস্থিত হইতে পরিবেক না ; যাহাদের নিতান্ত সাধ হইবেক, তাহারা জুতা পায়ে দিয়া শয্যায় শয়ন করিতে পরিবেক, তাহাতে আপত্তি করা যাইবেক না, ইহা সওয়ায় ইহারা বিলাতী কোট গায়ে দিবেক না। অপিচ তাহারা “সিবিল" হইল, অতএব পেনটুলা পরিধান করিবেক, এবং হাট তদভাবে বড় शक्तमिरज शनिशगङ छडाहेश मांथाब्र निटबक : देशंटङ अछष न शश्च ।