পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাচুঠাকুর। সভার নিয়মবহির্ভূত অতি গতি কাৰ্য্য করিয়াছেন, श्उिँौम्न७: স্বাদশট দয়াশীল সাহেবের তিনি অপবাদ করিয়াছেন। হুজুরে অবিদিত নাই যে, অম্মদেশীয় 'পণ্ডিতবর ডাবিন সাহেব সপ্রমাণ করিয়াছেন যে, আমরা বানরকুলসস্তুত। আমি ভরসা করি যে, এ বিষয়ে কেহ সংশয় করিবেন না । এখন প্রশ্ন এই যে, যাহার দ্বিপদ এবং কথা কহিমা মনের 'ভাৰ প্রকাশ করিয়া থাকে, তাহারা সকলেই মানুষ কি না ? আমি বলি, তাই কখনই মহে। বানরগণ ক্রমশঃ সভ্য হইয়। মনুষ্য বলিয়া আন্থ পরিচয় দিয়া থাকে, ইহা আমি অস্বীকার করি না। আমি মনুষ্য, হুজুর মনুষ্য, তদ্বিষয়ে আমার বিশেষ সন্দেহ নাই ; কারণ আমরা গাছে উঠি না, গাছের ডাল কাটিয়া আসন প্রস্তুত করিয়া তাহার উপর উপবেশন করি । কিন্তু তাহার সদ্বন্ধে কি বলা যাইবে— ই, তাহার সম্বন্ধে—যে গাছের অভাবে দীর্ঘ দীর্ঘ জাহাজের মান্ডলে অবলীলাক্রমে, নিৰ্ভয়ে সদা সৰ্ব্বদ উঠিয় থাকে ? তাহাকে কি মনে করিতে হইবে, যে অতি সামান্ত মানুষ, নিতান্ত ছোটলোক কালে। পাহার ওয়ালার কথা-বাৰ্ত্তা, এমন কি ইঙ্গিত ইসার পর্য্যন্ত বুঝিতে পারে না ? সে দ্বিপদ হইতে পারে, সে সোজা হুঁটিয়া—(যখন সজ্ঞানে থাকে)—যাইতে পারে, কিন্তু তাই বলিয়াই যে, সে মানুষ হইবে।” ইহা কদাচই নহে। সে বানর, অবশুই বানর, দশ হাজারবার বানর ! () মনে রাখিতে হইবে—যেহেতু ইহা আমার তর্কসোপানের এক প্রধান ধাপ—মনে রাখিতে হইবে যে, বানর শব্দের অর্থই কখনও নর, কখনও বা নর নহে। আমি বলি,—আর এ বিষয়ে আমি হুজুরের সবিশেষ মনোযোগ আমন্ত্ৰণু করিতে "ভিক্ষা করি,-আমি বলি যে, নেয়ারণ যখন সঙ্গীদের সঙ্গে আমোদ প্রমোদ করিষ্ঠ, ‘ਾਂ