পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Фоу. श्रंiळ्ळैींद्म । কিন্তু বলিয়াছেন,—“That despotic and aggressive military Power which has for years been steadily advancing to her ( i. e. that of the Indian Empire) gates”—“{{ ৰং সল্প ব্যাপিয়া রোক করিয়া যে অত্যাচারপরায়ণ এবং আক্রমরত সৈনিকশক্তি ভারতসাম্রাজ্যের দ্বারাভিমুখে অগ্রসর হইতেছে।” আমি ক্ষীণজীবী বাঙ্গালী, বলুন দেখি, আমার কি পশ্চাৎসর হওয়৷ উচিত নহে। আর লিটন বাহাদুরের কথা যদি সত্য হয়, তাহা হইলে কাবুলে না আসিয়াও হয় ত কাণ্ডকারখানা অনেক দেখা যাইবে । হা ভগবান! আবার কি “চর্চ চর্চ উডেন চর্চ" শিখিয়া টাকা রোজকার করিতে হুইবে । চতুর্থত, আমার মনে বড় দুঃখ হইয়াছে ; সংবাদ!পাইয়াছি যে, কেহ কেহ আমার পত্রে যে সকল কথা লেখা থাকে, তাহা সত্য বলিয়া বিশ্বাস করে না, এমন কি কেহ কেহ আমার কাবুলে আসা পৰ্য্যস্ত বিশ্বাস করে না। এ দুঃখে আর কি কাবুলে থাকিতে ইচ্ছা করে ? তবে জিজ্ঞাসা করি, যাহার এ কথা বলে, তাহারা কি কাবুলে আসিয়া আমাকে না দেখিতে পাইয়া ফিরিয়া গিয়াছে ? তবে বাপু, কেন ? সংবাদপত্রের নীতি, রাজত্বের নীতি এ সকল বোঝে না, অথচ গোল কর কেন ? বিদেশে অনেকেই যায়, আবার দেশেও ফিরিয়া আইসে ; কিন্তু শুদ্ধ সেই কথা বলিবার জন্ত লম্বাচোঁড়া একখানা পত্র লেখা ভালো দেখায় না। অন্ততঃ কেবল সেই কথা লিখিয়া ক্ষণস্ত হওয়াট কখনই ভালো নয়। সেই জন্ত পথে যাহা দেখিয়াছি কি শুনিয়াছি, তাহার মধ্যে এক জায়গার বৃত্তান্ত এবার লেখা যাইতেছে। জায়গাটার নাম বৈদ্যনাথ ওরফে দেওঘর। Q ৰেলা ১টার সময়ে বৈদ্যনাথের ষ্টেশনে ভ্রমণ ভঙ্গ করিলাম,