পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিচারসংক্রাস্তু কথা । ', ন। বলিয়া অন্ত প্রকার ব্যবস্থা হইয়াছে ; তাহদের এক প্রকার বর্দাস্ত আছে বলিয়া কেহই দ্বিরুক্তি করিতেছে না। এখানকার আর আর সমস্ত মঙ্গল । লড়াই যে প্রকার হইতেছে ; কল্য তাহা সবিশেষ লিখিব । Q শ্ৰীচরণে নিবেদন ইতি । বিচারসংক্রান্ত কথা। ভারতবর্ষে বিচারের দোকান আছে ; এই সকল দৈকালের প্রচলিত নাম আদালত। যে যেমন খরিদদার অর্থাৎ যে যেমন দর দেয়, সে তেমনি আদালত পায়। সেই জন্ত আদালতের শ্রেণীবিভাগ আছে । যাহার যৎসামান্ত পুঁজি, অল্প গেলেই যাহার সর্বনাশ হয়, সে-ই অতি অল্প বিচার পায়; যাহা পায় তাহারও এত দাম পড়ে যে, আসল গণ্ড কিছুতেই পোষায় না। 喹 বিচারের মহাজন রাজা ; যাহাদের জিন্মায় বিচারের দোকান আছে, তাহদের সম্বন্ধে রাজা এই নিয়ম করিয়া দিয়াছেন যে, যেখানে বি চারের কাটুতি বেশী সেইখানেই দোকানদারের যোগ্যতা অল্প, মজুরী অল্প , ঝোক অধিক। তাহদের মুখের মধ্যে মাল-বিক্রয় দেখাইতে পারিলেই, আর কোন বিঘ্ন নাই। সেই জন্ত তাহদের মধ্যে যাহার কার্য্যদক্ষ তাহার একপ্তার হইতে বিচার মাপিয়া যায়, তাহাতে যাহার ভাগ্যে যত পড়ুক, বিচার মাপিয়া দেওয়ার নাম ফয়সল করা । C বিচারে পক্ষপাতের নিষেধ আছে ; সেই জন্ত যাহার যেমন পয়সা খরচ এবং যোগাড়, তাহার তেমনি সুবিধা। যে সকল উপায় অব