পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাগলা বোরা ର7 মহাশয় পাচিকার উপর একটু ‘কৃপাদৃষ্টি’র(৩) লক্ষণ প্ৰকাশ করেন। কিন্তু রমণী, স্বামীকে চিনিতে পারিয়া, কোন সুযোগে তঁহাকে নিভৃতে ডাকিয়া আত্মপরিচয় দেয় ও পুনগ্রহণের জন্য অনুনয়-বিনয় করে। স্বামী মহাশয় কাশীতে স্ফৰ্ত্তি করিতে আসিয়া, তাহার হাতের অন্নজল খাইলেও, এবং তাহার প্রতি অনুগ্ৰহ করিতে প্ৰস্তুত থাকিলেও, দেশে জাতি যাওয়ার ভয়ে তাহাকে পত্নীভাবে গ্ৰহণ করিয়া গৃহে লইয়া যাইতে স্বীকৃত হইলেন না। বন্ধুটী সেই অবধি বিকৃত-মস্তিষ্ক হয় ও জপতপ লইয়া কখন দশাশ্বমেধ-ঘাটে, কখন কেদার-ঘাটে, কখন মণিকণিকা-ঘাটে অবস্থান করিত। क्षेशझे 'क्षेन्द्रि”द्र डिद्धि । বঙ্কিমবাবু বিয়োগান্ত আখ্যান ভালবাসিতেন না,-তাই তিনি সূৰ্য্যমুখী, শৈবলিনী, প্ৰফুল্লকে গৃহে ফিরাইয়াছেন, রাধারাণীর পলাতক আসামীর হদিস মিলাইয়াছেন ; সুতরাং ইন্দিরাকেও শেষে ঘর-বর लिम्रांछन, छेशएड उाद्ध डाभरी कि ? (৪) ও (৫) সোণার মা ও গৌরী ঠাকুরাণী। যখন বঙ্কিমবাবু কাশীতে ছিলেন, এক প্ৰবীণা ব্ৰাহ্মণ-বিধবা তঁহার পাকসাক করিত। বঙ্কিমবাবু চলিয়া আসিবার সময় সে বায়না ধরিল যে, বঙ্কিমবাবুর সঙ্গে কলিকাতায় গিয়া তাহার পাচিকার কার্য্য করিবে। তাহাকে নাকি বাবা বিশ্বনাথ স্বপ্ন দিয়াছিলেন যে, আরও কিছুদিন বঙ্কিমবাবুর পাচিকাবৃত্তি করিলে, তবে তাহার। পূৰ্ব্বজন্মের পাপ কাটিবে ও অস্তিমে বিশ্বনাথ তাহাকে চরণে স্থান দিবেন। [ এ স্বপ্নের কথা সত্য কি (৩) পাঠক মহাশয় ‘কুরুচি বলিয়া চীৎকার করিবেন না। ইহা বঙ্কিমবাবুর গ্রন্থেই পাইয়াছি। ‘সীতারামে জয়ন্তীর বৃত্তান্ত দেখুন।